WB Assembly Elections 2021: মনোনয়ন পেশ করলেন নন্দীগ্রামের বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী, দেখুন ছবি

আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে হাইভোল্টেজ কেন্দ্র নন্দীগ্রাম। গত বুধবার তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মনোনয়ন জমা করেছেন। আজ বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) হলদিয়ার মহাকুমা শাসকের অফিসে মনোনয়ন জমা করছেন এখন। গত বুধবারেই মনোনয়ন জমা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ সিপিএম প্রার্থী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ও মনোনয়ন পেস করতে চলেছেন। ২৯৪টি বিধানসভা আসনের মধ্যে সবথেকে হাইভোল্টেজ ভোট হতে চলেছে নন্দীগ্রামেই। রাজ্যের অষ্টম দফা নির্বাচনের মধ্যে দ্বিতীয় দফায় নন্দীগ্রামে ভোট হবে।

মনোনয়ন পেশ করছেন শুভেন্দু অধিকারী(Photo Credits:ANI Twitter)

নন্দীগ্রাম, ১২ মার্চ: আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে হাইভোল্টেজ কেন্দ্র নন্দীগ্রাম। গত বুধবার তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মনোনয়ন জমা করেছেন। আজ বিজেপি প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) হলদিয়ার মহাকুমা শাসকের অফিসে মনোনয়ন জমা করছেন এখন। গত বুধবারেই মনোনয়ন জমা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ সিপিএম প্রার্থী মিনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ও মনোনয়ন পেস করতে চলেছেন। ২৯৪টি বিধানসভা আসনের মধ্যে সবথেকে হাইভোল্টেজ ভোট হতে চলেছে নন্দীগ্রামেই।  রাজ্যের অষ্টম দফা নির্বাচনের মধ্যে দ্বিতীয় দফায় নন্দীগ্রামে ভোট হবে। আরও পড়ুন-AICTE On Engineering Course: দ্বাদশ শ্রেণির পাঠক্রমে গণিত, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ছাড়াই পড়তে পারেন ইঞ্জিনিয়ারিং; কীভাবে?

“মাঠ চেনা, প্লেয়ার পুরনো, ঝাণ্ডা নতুন। তৃণমূল কংগ্রেস প্রাইভেট লিমিটিড কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে। তৃণমূলে পিসি-ভাইপো ছাড়া কারও মর্যাদা নেই। তৃণমূলে বাকি সবাই ল্যাম্পপোস্ট।বাংলায় জ্বলন্ত সমস্যা অর্থনৈতিক সমস্য। বাম আমলের সময়ের ঋণের বোঝা আরও বেড়েছে তৃণমূলের আমলে। বাংলায় ২ কোটি বেকার, কর্মসংস্থান কই? বাংলায় ২ লক্ষ সরকারি শূন্যপদ অবলুপ্ত।শুধু চুক্তিভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগ করা হচ্ছে। বাংলায় কৃষকদের অবস্থা ভয়াবহ। কিষাণ নিধি প্রকল্প বাংলায় চালু করতে দেননি মুখ্যমন্ত্রী।” নন্দীগ্রামের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে হলদিয়া মহাকুমা শাসকর দপ্তরে মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে একথাই বললেন শুভেন্দু অধিকারী।

শুভেন্দুর রোড-শোয়ে এসে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “২ মে-র পর বাংলায় বিজেপির সরকার তৈরি হবে।  তিনি বলেন, মহিলাদের জন্য টাকা পাঠিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। চাল পাঠিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। দিদি এখন বাংলার দিদি নন। দিদি এখন ভাইপোর পিসি হয়ে গেছেন।বাংলায় দুষ্কৃতীরাজ বন্ধ করতে হবে। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের সুবিধা কেন পাচ্ছে না বাংলার মানুষ? সোনার বাংলা তৈরি করবে বিজেপি।”