IPL Auction 2025 Live

CM Mamata Banerjee: রাজ্যের আম্ফান বিধ্বস্ত ৮০ শতাংশ এলাকা স্বাভাবিক হয়েছে, বললেন মমতা

সোমবার নবান্নে আম্ফান বিপর্যয় মোকাবিলা নিয়ে মুখ খুলেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) বললেন, সকলের সাহায্য চাই। রাজ্যের প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকায় জরুরি পরিষেবা স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের বিপর্যয় পরবর্তী পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রায় ২ লক্ষ রাজ্য সরকারি কর্মী নিরলস পরিশ্রম করছেন। এদিন তাঁদের কুর্নিশও জানান মুখ্যমন্ত্রী। এর সঙ্গে রাজ্যের কোন দপ্তরের কত কর্মী কাজ করছেন, তার একটি তালিকাও দিয়েছেন তিনি। রাজ্য সরকারের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী,আম্ফান বিধ্বস্ত এলাকায় প্রায় ২ লাখ ৩৫ হাজার ২০০ কর্মী কাজ করছেন। এর মধ্যে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৩০টি দলের ১,২০০ সদস্যকে বাদ দিলে বাকি প্রায় পুরোটাই রাজ্য সরকারি কর্মী।

মমতা ব্যানার্জি। (Photo Credits: ANI/File)

কলকাতা, ২৬ মে: সোমবার নবান্নে আম্ফান বিপর্যয় মোকাবিলা নিয়ে মুখ খুলেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee) বললেন, সকলের সাহায্য চাই। রাজ্যের প্রায় ৮০ শতাংশ এলাকায় জরুরি পরিষেবা স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। রাজ্যের বিপর্যয় পরবর্তী পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে প্রায় ২ লক্ষ রাজ্য সরকারি কর্মী নিরলস পরিশ্রম করছেন। এদিন তাঁদের কুর্নিশও জানান মুখ্যমন্ত্রী। এর সঙ্গে রাজ্যের কোন দপ্তরের কত কর্মী কাজ করছেন, তার একটি তালিকাও দিয়েছেন তিনি। রাজ্য সরকারের দেওয়া হিসাব অনুযায়ী,আম্ফান বিধ্বস্ত এলাকায় প্রায় ২ লাখ ৩৫ হাজার ২০০ কর্মী কাজ করছেন। এর মধ্যে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৩০টি দলের ১,২০০ সদস্যকে বাদ দিলে বাকি প্রায় পুরোটাই রাজ্য সরকারি কর্মী।

এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘রাজ্যের আম্ফান বিধ্বস্ত ৮০ শতাংশ এলাকায় অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের পরিষেবা স্বাভাবিক করা গিয়েছে। শহরাঞ্চলে প্রায় সর্বত্র জরুরি পরিষেবা চালু হয়েছে। বাকি এলাকাতেও খুব শিগগির স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসবে। সমস্ত বড় হাসপাতাল, জল প্রকল্প, জল সরবরাহের ইউনিট, সেচ ও নিকাশি পাম্প, বিদ্যুতের সাব স্টেশন কাজ করছে। স্বাভাবিক অবস্থা না ফেরা পর্যন্ত এই কাজ চলতে থাকবে।’’ আরও পড়ুন- WHO On Hydroxycholroquine: কোভিড তাড়াতে এখনই হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের ব্যবহার নয়, জানিয়ে দিল হু

উল্লেখ্য, গত বুধবার রাতে আম্ফান ঘূর্ণিঝড়ের ভয়াবহ তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয় কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর-সহ রাজ্যের বিস্তীর্ণ এলাকা। তার জেরে ভেঙে পড়ার পাশাপাশি উপড়ে যায় বহু গাছ। ঘরবাড়ি, বিদ্যুতের খুঁটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বহু জায়গা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। তৈরি হয় জলের সঙ্কট। সেই ভয়াবহ বিপর্যয়ের পর থেকেই পুলিশ-প্রশাসন-সহ রাজ্য সরকারের সংশ্লিষ্ট সব দফতরের কর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্যের কয়েকলক্ষ কর্মী যাঁরা রাস্তা থেকে গাছ সরানো, বিদ্যুৎ ও জল সরবরাহ স্বাভাবিক করা, ত্রাণ বণ্টন, পরিকাঠামো পুনর্গঠন এবং শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার কাজ করে চলেছেন নিরন্তর, তাঁদের কুর্নিশ করি।’’