Coronavirus In West Bengal: ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত ৩৯১ জন, মোট সুস্থ হয়েছেন ৬,৫৩৩ জন
২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৩৯১ জন করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে বর্তমানে ৫ হাজার ৭৭৭ জন করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা চলছে। সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৩৩ জন। আজ জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজীব সিনহা (West Bengal Chief Secretary Rajiva Sinha)। আজ নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি বলেন, রাজ্যে সাড়ে তিন লক্ষ টেস্ট হয়েছে।
কলকাতা, ১৭ জুন: ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ৩৯১ জন করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হয়েছেন। রাজ্যে বর্তমানে ৫ হাজার ৭৭৭ জন করোনা আক্রান্তের চিকিৎসা চলছে। সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৩৩ জন। আজ জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য সচিব রাজীব সিনহা (West Bengal Chief Secretary Rajiva Sinha)। আজ নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি বলেন, রাজ্যে সাড়ে তিন লক্ষ টেস্ট হয়েছে।
নবান্নে ফের করোনার থাবা। এবার আক্রান্ত ঠিকা সাফাই কর্মী। তিনি রাজারহাট কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ছিলেন। তাঁর উপসর্গ দেখা দেওয়ায় সেখানে রাখা হয়েছিল। মঙ্গলবার রাতে লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট আসে। কয়েকদিন আগেই করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন নবান্নের কয়েকজন গাড়ি চালক। এছাড়াও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত দক্ষিণ-পূর্ব রেলের এক আধিকারিক। তিনি স্ট্র্যান্ড রোডের নিউ কয়লাঘাটা বিল্ডিংয়ে কর্মরত। ইতোমধ্যেই তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর সংস্পর্শে আসায় আরও ১৭ জনকে হোম কোয়ারানটিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ নিউ কয়লাঘাটা বিল্ডিংয়ের নবম তল জীবাণুমুক্ত করা হয়। থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের পর কর্মীরা ঢুকেছেন অফিসে। আরও পড়ুন: COVID-19: রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, করোনা চিকিৎসার জন্য বেসরকারি হাসপাতালের বেড সংখ্যা বাড়ানোর আর্জি সরকারের
করোনা আক্রান্তের (Coronavirus) সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে রাজ্যে। করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে হাসপাতালের বেডের সংখ্যা বাড়ানোর প্রয়োজন। এই বিষয়টি নিয়েই বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে আলোকপাত করে রাজ্য সরকার। আগামী বৃহস্পতিবার নবান্নে (Nabanna) মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফ থেকে এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি ৫৩ টি বেসরকারি হাসপাতালে পৌঁছে গেছে। প্রতিটি হাসপাতালেই চলছে করোনা চিকিৎসা। তবে এরমধ্যে বেশ কিছু হাসপাতালে এখনও প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো নেই, যার জেরে করোনা রোগীর চিকিৎসায় বেডসংখ্যা বাড়ানো নিয়ে সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।