TikTok-Reliance Jio Deal: ভারতে টিকটকের ব্যবসার দায়িত্বে রিলায়েন্স জিও? জল্পনা তুঙ্গে

মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) সংস্থা রিলায়েন্স জিও-র (Reliance Jio) অধীনে আসতে চলেছে বাইটড্যান্সের অত্যন্ত জনপ্রিয় অ্যাপ টিকটক! এমনটাই কানাঘুঁষো শোনা যাচ্ছে। টিকটকের মালিকানা সংস্থা বাইটডান্সের সঙ্গেও এনিয়ে আলোচনা চলেছে একপ্রস্থ। এমনটাই শোনা যাচ্ছে। গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। এমনটাই অভিযোগ এনে কেন্দ্র টিকটক, ইউসি ব্রাউজারের মত ৫৯টি অ্যাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল।

Tiktok-Jio (Photo Credits: Wikimedia Commons)

নয়াদিল্লি, ১৩ অগাস্ট: মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) সংস্থা রিলায়েন্স জিও-র (Reliance Jio) অধীনে আসতে চলেছে বাইটড্যান্সের অত্যন্ত জনপ্রিয় অ্যাপ টিকটক! এমনটাই কানাঘুঁষো শোনা যাচ্ছে। টিকটকের মালিকানা সংস্থা বাইটডান্সের সঙ্গেও এনিয়ে আলোচনা চলেছে একপ্রস্থ। ভারতে টিকটকের ব্যবসা ধরে রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বাইটড্যান্স। ভারতে টিকটকের ব্যবসার অঙ্ক ৩ বিলিয়ন ডলারের থেকেও বেশি ছিল। গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। এমনটাই অভিযোগ এনে কেন্দ্র টিকটক, ইউসি ব্রাউজারের মত ৫৯টি অ্যাপ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল।

দেশের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে শুধু বাইটডান্সই নয়। ৫৯টি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছিল কেন্দ্র। দেশের সার্বভৌমত্ব, সংহতি, প্রতিরক্ষা, দেশের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার কথা মাথায় রেখে। ভারতের পর সেই একই পথে হাঁটে আমেরিকাও। প্রসঙ্গে মার্কি মুলুকে মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেল্লা ট্রাম্পকে জানিয়েছেন, টিকটকের মার্কিন পরিচালনার ভার নিতে চায় মাইক্রোসফট। সেই নিয়ে কথাবার্তার মধ্যেই এবার ভারতেও টিকটিকের মালিকানা নিয়ে শুরু হল জল্পনা। ভারত থেকে টিকটকের প্রাপ্ত আয় ছিল ৩ বিলিয়ন ডলার।

প্রসঙ্গত বাইটডান্স বন্ধ হওয়ার পরে কেরিয়ার নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন একাধিক কর্মী। তারা বাইটড্যান্স ছেড়ে অন্যত্র চাকরিরও চেষ্টা শুরু করেছিলেন। সেক্ষেত্রে এই খবর নি:সন্দেহে স্বস্তির। সবমিলিয়ে সারা দেশে বাইটড্যান্সের কর্মীসংখ্যা ২ হাজার। যদিও নতুন করে কর্মী নিয়োগের বিষয়টি এখন বন্ধ রয়েছে। কিছুদিন আগেই টিকটকের সিইও কেভিন মায়েলর বলেন, কর্মীরা সংস্থার অন্যতম ভরসার জায়গা এবং তাদের ভাল রাখার দায়িত্ব সংস্থার উপরই। প্রসঙ্গত আমেরিকায় মাইক্রোসফট আদৌ কী কিনতে চলেছে টিকটক? সেই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর ডেডলাইন সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ধার্য করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।