Sperm Bank in Moon: পৃথিবীতে প্রাণের বিলুপ্তির আগেই চাঁদে 'স্পার্ম ব্যাঙ্ক' খোলার ভাবনা বিজ্ঞানীদের
পৃথিবীতে প্রাণের বিলুপ্তি হওয়ার আগে তা সংরক্ষণ করার অভাবনীয় ভাবনায় বিজ্ঞানীরা। মহাকাশে অন্য কোনও গ্রহে প্রাণ রয়েছে কিনা তা নিয়ে আজও সংশয়ে বিজ্ঞানীরা। ভিন গ্রহে প্রাণের সন্ধানে গবেষণা তো চলছেই। এরই মধ্যে মানুষের জনসংখ্যা ধরে রাখতে যে ভাবনার পথিকৃৎ তা হল চাঁদে স্পার্ম ব্যাঙ্ক তৈরি করা। 'গ্লোবাল ইন্সুরেন্স পলিসি' নামের এই স্পার্ম ব্যাঙ্ক অভিযানে, চাঁদে পাঠানো হচ্ছে ৬.৭ মিলিয়ন স্পার্ম।
পৃথিবীতে প্রাণের বিলুপ্তি হওয়ার আগে তা সংরক্ষণ করার অভাবনীয় ভাবনায় বিজ্ঞানীরা। মহাকাশে অন্য কোনও গ্রহে প্রাণ রয়েছে কিনা তা নিয়ে আজও সংশয়ে বিজ্ঞানীরা। ভিন গ্রহে প্রাণের সন্ধানে গবেষণা তো চলছেই। এরই মধ্যে মানুষের জনসংখ্যা ধরে রাখতে যে ভাবনার পথিকৃৎ তা হল চাঁদে (Moon) স্পার্ম ব্যাঙ্ক (Sperm Bank) তৈরি করা। 'গ্লোবাল ইন্সুরেন্স পলিসি' (Global Insurance Policy) নামের এই স্পার্ম ব্যাঙ্ক অভিযানে, চাঁদে পাঠানো যেতে পারে ৬.৭ মিলিয়ন স্পার্ম।
বহুকাল ধরেই ভীনগ্রহে প্রাণের সন্ধান করছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা একটি গবেষণার মধ্যে দিয়ে জানতে পারেন মহাকাশে হিমশীতল স্পার্ম দীর্ঘ সময় ধরে টিকে থাকতে পারে। যার ফলে এটা আশা করাই যায়, ভবিষ্যতে মহাকাশে বংশবৃদ্ধি করা সম্ভব হতে পারে। ইলেক্ট্রিকাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং এয়ারস্পেস কনফারেন্সের বার্ষিক একটি অনুষ্ঠানে অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারেরা তাঁদের এই ভাবনা প্রদান করেন। তাঁরা জানান, চাঁদে বিপুল পরিমাণ স্পার্ম সংরক্ষণ করা থাকলে ভবিষ্যতে মানুষের কাজে লাগতে পারে। তারা পরে তা অর্থের বিনিময়ে ক্রয়ও করতে পারে। আরও পড়ুন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখতে এসএসকেএমে রুজিরা
গবেষকদের দাবি এই ভাবনা ভবিষ্যতে প্রাণের বিলুপ্তি থেকে বাঁচাতে পারে। ভবিষ্যতে মহামারী, যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনওভাবে যদি বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ মারা যায় তার হাত থেকে বাঁচাতে পারে চাঁদে সংরক্ষণ করে রাখা এই বিপুল পরিমাণ স্পার্ম বা বীর্য। চাঁদে ২৫০ টি বিমান পাঠিয়ে সেখানে সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে বলে মত বিজ্ঞানীদের। হিমাঙ্কের নীচে তাপমাত্রা থাকলে তবেই স্পার্মগুলি যুগের পর যুগ টিকে থাকবে। এই ভাবনার অগ্রগতির অপেক্ষায় বিজ্ঞানীরা। এভাবে পৃথিবী থেকে প্রাণের বিলুপ্তি হয়ে গেলে তা আবার ফিরিয়ে আনার অভাবনীয় ও অকল্পনীয় ভাবনা এনেছেন বিজ্ঞানীরা।