Sachin Tendulkar Lookalike Balvir Chand: সচিনের হুবুহু বলবীর চাঁদ করোনা আক্রান্ত, লকডাউনে হারিয়েছেন চাকরিও

বলবীর চাঁদ। নামের জন্য তিনি খুব একটা বিখ্যাত নন। বরং বিখ্যাত সচিন তেন্ডুলকারের জন্য। ভাবছেন বিষয়টা ঠিক কী? বলবীর চাঁদ, এককথায় বলতে পারেন সচিনের একেবারে রেপ্লিকা। নাক-মুখ-চোখ, হাঁটাচলা, আদবকায়দা, চুলের স্টাইল সবকিছুতে যেন হুবুহু মিল। আর তাতেই দেশে-বিদেশে তিনি বিখ্যাত। বেশ কিছু নামী-দামী সংস্থার বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন তিনি। সবকিছু সুখে স্বাচ্ছন্দেই চলছিল কিন্তু করোনাভাইরাস কেড়ে নিল তাঁর মুখের চওড়া হাসিটা। পাঞ্জাবের সাহলন গ্রামের বাসিন্দা বলবীর চাঁদ করোনাভাইরাস সংক্রমণের জেরে লকডাউনে চাকরি খুইয়েছেন।

Sachin Tendulkar and Balvir Chand (Photo Credits: Getty Images and @BalvirSachin/Facebook)

বলবীর চাঁদ। নামের জন্য তিনি খুব একটা বিখ্যাত নন। বরং বিখ্যাত সচিন তেন্ডুলকারের জন্য। ভাবছেন বিষয়টা ঠিক কী? বলবীর চাঁদ, এককথায় বলতে পারেন সচিনের একেবারে রেপ্লিকা। নাক-মুখ-চোখ, হাঁটাচলা, আদবকায়দা, চুলের স্টাইল সবকিছুতে যেন হুবুহু মিল। আর তাতেই দেশে-বিদেশে তিনি বিখ্যাত। বেশ কিছু নামী-দামী সংস্থার বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন তিনি। সবকিছু সুখে স্বাচ্ছন্দেই চলছিল কিন্তু করোনাভাইরাস কেড়ে নিল তাঁর মুখের চওড়া হাসিটা। পাঞ্জাবের সাহলন গ্রামের বাসিন্দা বলবীর চাঁদ করোনাভাইরাস সংক্রমণের জেরে লকডাউনে চাকরি খুইয়েছেন।

মুম্বইয়ের একটি ফাস্ট ফুড চেনের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর ছিলেন বলবীর চাঁদ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের জেরে দিনের পর দিন চলতে থাকা লকডাউনের জেরে সেই সংস্থার ঝাঁপ বন্ধ হয়ে যায়। তবে এখানেই শেষ নয়। মুম্বইয়ে চাকরি হারিয়ে স্ত্রী এবং তিন সন্তানকে নিয়ে পাঞ্জাবে ফেরার সময়ই তিনি আক্রান্ত হন করোনাভাইরাসে। কিন্তু কোনও উপসর্গ না থাকায় তিনি যে করোনা আক্রান্ত সেটি বলবীর ছিটেফোঁটাও টের পাননি। কিন্তু আচমকাই টেস্ট করাতে তাঁর শরীরে ধরা পড়ে মারণভাইরাস। ততদিনে তাঁর পরিবারের আরও তিনজনের শরীরেও ঢুকে গেছে এই ভাইরাস।

হিন্দুস্থান টাইমসের খবর অনুযায়ী বলবীরের বক্তব্য, মুম্বইয়ের ফুড চেন সংস্থাটির ব্যবসা ধুঁকছিল লকডাউনের জেরে। সবশেষে সংস্থাটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিতেই অন্যান্য কর্মীদের মতই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার বলবীর চাঁদও চাকরি হারান। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ফের তিনি ফিরে পেতে পারেন চাকরি। সেই আশাও সংস্থার তরফ থেকে দেওয়া হয়েছে। করোনা আক্রান্তের খবর পেতেই বছর ৫০-র বলবীর জানাচ্ছেন, "আমরা সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন করেই বাড়ি ফিরেছিলাম। আমাদের সঙ্গে ১৫ বোতল স্যানিটাইজার ছিল। N-95 মাস্ক ছিল, এমনকী আমরা আমাদের খাবার নিজেদের সঙ্গেই নিয়ে এসেছিলাম। কিন্তু অন্য যাত্রীদের গাফিলতির জন্যই এই ঘটনাটি ঘটল। আমি সকলের উদ্দেশে একটাই কথা বলব, এই পরিস্থিতি ট্রাভেল করা একেবারে নিরাপদ নয়।"

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now