Dutee Chand Wants To Sell Luxury Car: নেই স্পনসরশিপ, অনুশীলনের খরচ যোগাতে নিজের গাড়ি বেচতে চান অ্যাথলিট দ্যুতি চাঁদ

করোনাভাইরাসের কারণে ফান্ডিং নেই, যদিও বাড়ছে অনুশীলনের খরচ। তাই নিজের গাড়ি বিক্রি করে দিতে চান ভারতের তারকা অ্যাথলিট দ্যুতি চাঁদ (Dutee Chand )। তেলাঙ্গানা থেকে ২০১৮ সালে একটি BMW সিরিজ ৩ গাড়ি কেনেন দ্যুতি। খরচ পড়েছিল ৩০ লাখ। এখন সেই গাড়িই বিক্রি করতে চান তিনি যাতে ২০২১ সালের টোকিও অলিম্পিকের জন্য অনুশীলন ব্যাহত না হয়। দ্যুতির একমাত্র স্পনসরশিপ ছিল পুমা। যা এই বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয়ে গেছে।

অ্যাথলিট দ্যুতি চাঁদ (Photo: getty)

করোনাভাইরাসের কারণে ফান্ডিং নেই, যদিও বাড়ছে অনুশীলনের খরচ। তাই নিজের গাড়ি বিক্রি করে দিতে চান ভারতের তারকা অ্যাথলিট দ্যুতি চাঁদ (Dutee Chand )। তেলাঙ্গানা থেকে ২০১৮ সালে একটি BMW সিরিজ ৩ গাড়ি কেনেন দ্যুতি। খরচ পড়েছিল ৩০ লাখ। এখন সেই গাড়িই বিক্রি করতে চান তিনি যাতে ২০২১ সালের টোকিও অলিম্পিকের জন্য অনুশীলন ব্যাহত না হয়। দ্যুতির একমাত্র স্পনসরশিপ ছিল পুমা। যা এই বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয়ে গেছে।

দ্যুতি জানান, অনুশীলনের জন্য রাজ্য সরকার ও স্পনসরের দেওয়া টাকা শেষ হয় গেছে। এদিকে অলিম্পিক পিছিয়ে গেছে। তাই এখন কোনও স্পনসর নেই এবং কোনও প্রতিযোগিতাও নেই। তাই গাড়ি বেচে ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। দ্যুতি বলেন, "মহামারীর কারণে সমস্ত খেলা বাতিল করা হয়েছে। অলিম্পিকের স্পনসরশিপ এখন আর নেই। আমি আমার সমস্ত অর্থ খরচ করে ফেলেছি এবং গত কয়েক মাসে আমি কিছুই উপার্জন করতে পারিনি। এই সময় নতুন কোনও স্পনসর পাওয়া চাপের। তাই গাড়ি বিক্রি করা একমাত্র বিকল্প বাকি রয়েছে।" আরও পড়ুন: Sourav Ganguly: 'শেষ টেস্টে এমএস ধোনির থেকে পাওয়া ওই অফারটা সারপ্রাইজ ছিল' কেন বললেন সৌরভ গাঙ্গুলি?

দ্যুতি ভারতের অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের (Athletics federation of India) বিধি ও নিয়ম অনুযায়ী প্রশিক্ষণ নেন না। সেই কারণে তিনি কোনও সাহায্য পান না। রাজ্য সরকার এবং কেআইআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষক হিসাবে তিনি প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। তবে স্পনসরদের দেওয়া সমস্ত অর্থ অলিম্পিকের আগের সূচি মাথায় রেখে খরচ করা হয়ে গেছে।

BMW সিরিজ ৩ দ্যুতির প্রথম বিলাসবহুল গাড়ি ছিল। কিন্তু কঠিন সময় তাঁকে সেই গাড়ি বিক্রি করার জন্য বিজ্ঞাপন দিতে বাধ্য করেছিল, যদিও এতে তাঁর মনোভাব কমে যায়নি। ২০১৮ সালে এশিয়াডে রুপো জয়ী দ্যুতি বলেন, "আমি হতাশ নই। প্রতিযোগিতার কারণে আমি গাড়ি কিনতে পেরেছিলাম। আমি আবার প্রতিযোগিতায় নামব, অর্থ উপার্জন করব এবং নিজের জন্য আবারও বিলাসবহুল গাড়ি কিনব। এখন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল অলিম্পিকের জন্য ফোকাস করা এবং অনুশীলন করা”