Rajasthan: ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, করোনার পর কোবরার কামড়েও সুস্থ হয়ে ফিরলেন রাজস্থানের বাসিন্দা ব্রিটিশ চ্যারিটি কর্মী
ভাগ্য নাকি মানসিক জোর? পরপর দুরারোগ্য ব্যাধিকে জয় করে সুস্থ হয়ে ফিরলেন রাজস্থানের বাসিন্দা ব্রিটিশ চ্যারিটি কর্মী। একটা কঠিন রোগের পরই শরীর বেশ কাহিল হয়ে পড়ে। সেই রোগ সারিয়ে সুস্থ হতেই কত সময় লাগিয়ে দেয়। ম্যালেরিয়া কিংবা ডেঙ্গুর মত রোগ পরপর হলে খুব কম মানুষই সুস্থ থাকতে পারবেন। তবে তিনি পেরেছেন। রাজস্থানের বাসিন্দা ব্রিটেনের ইয়ান জোনস। পেশায় একজন চ্যারিটি কর্মী। রাজস্থানের যোধপুরে তাঁর পেশার কাজেই ছিলেন। সেখানে এক ভয়ঙ্কর কোবরার কামড় খান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা যায়, মার্চ মাসেই তিনি করোনা জয় করে সুস্থ হয়েছেন।
ভাগ্য নাকি মানসিক জোর? পরপর দুরারোগ্য ব্যাধিকে জয় করে সুস্থ হয়ে ফিরলেন রাজস্থানের (Rajasthan) বাসিন্দা ব্রিটিশ চ্যারিটি কর্মী। একটা কঠিন রোগের পরই শরীর বেশ কাহিল হয়ে পড়ে। সেই রোগ সারিয়ে সুস্থ হতেই কত সময় লাগিয়ে দেয়। ম্যালেরিয়া কিংবা ডেঙ্গুর মত রোগ পরপর হলে খুব কম মানুষই সুস্থ থাকতে পারবেন। তবে তিনি পেরেছেন। রাজস্থানের বাসিন্দা ব্রিটেনের ইয়ান জোনস। পেশায় একজন চ্যারিটি কর্মী। রাজস্থানের যোধপুরে তাঁর পেশার কাজেই ছিলেন। সেখানে এক ভয়ঙ্কর কোবরার কামড় খান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা যায়, মার্চ মাসেই তিনি করোনা জয় করে সুস্থ হয়েছেন।
এএফপি-র রিপোর্ট অনুযায়ী, ইয়ান জোনসের পুত্র সেব জোনস তাঁর বাবার চিকিৎসার খরচের টাকা চেয়ে 'গো ফান্ড মি' একটি পেজ তৈরি করে। তিনি আরও লেখেন, তাঁর বাবাকে যেন ইংল্যান্ডে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। তিনি লেখেন,"বাবা ভারতে যাওয়ার পর ওঁনার একবার ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু হয়। এরপর করোনাও হয়। আমার বাবা খুবই লড়াকু মানুষ।" মহামারি চলার কারণে বাড়ি ফিরতে পারেননি তিনি। আরও পড়ুন, মাদক যোগে টানা ১৫ ঘণ্টা জেরার পর গ্রেফতার ভারতী সিংয়ের স্বামী হর্ষ লিম্বাচিয়া, দু'জনেরই হবে স্বাস্থ্য পরীক্ষা
তিনি রাজস্থানে ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পীদের সঙ্গে কাজ করেন, সেগুলি ব্রিটেনের বাজারে পাঠান। কর্মহীনদের কর্ম জোগাতে এই কাজ শুরু করেন তিনি। "জোনস সপ্তাহখানেক আগে গ্রামে সাপের কামড় খেয়ে আমার কাছে আসে। আমরা ভেবেছিলাম তাঁর করোনা হয়েছে। আরও একবার করোনা টেস্ট করানো হয়। কিন্তু রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। তাঁর হুঁশ ছিল তবে যে লক্ষণগুলি দেখা যাচ্ছিল তা সাপের কামড় বলেই মনে হচ্ছিল। পাশাপাশি, হাঁটতে আর চোখে দেখতে সমস্যা হচ্ছিল", বলে জানান তাঁর চিকিৎসক অভিষেক তাতের।
জোনসকে এই সপ্তাহেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি সুস্থ হয়ে যাবেন।