Viral: বৃদ্ধাশ্রমে প্রথম দেখা, তারপর প্রেম; তিরিশ বছর পর ৬০-র গন্ডি পেরিয়ে বিয়ে করলেন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা
ত্রিশুর জেলার রামবারমাপুরমে এক বৃদ্ধাশ্রমে দেখা বৃদ্ধ-বৃদ্ধার। তারপর সেখানেই একটু একটু করে তাদের ভালো লাগা। ভালোলাগা থেকে প্রেম। এই মিষ্টি প্রেম সম্পর্ক পেল ২৮ ডিসেম্বর। শনিবার সকাল ১১ টায় বিয়ে করলে করলেন ৬৭ বছর বয়সী কোচানিয়ান মেনন ও ৬৫ বছর বয়সী লক্ষ্মী আম্মল। রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী ভিএস সুনীল কুমার বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এই বিবাহ ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, তবে পরে তারিখটি পরিবর্তন করে ২৮ ডিসেম্বর করা হয়। বিয়ের দিন লক্ষ্মী আম্মল একটি লাল সিল্কের শাড়ি এবং চুলে ফুলের মালা পড়েছিলেন। কোচানিয়ান পড়েছিলেন ঘিয়ে রঙের মুন্ডু ই শার্টে।
কেরালা, ২৯ ডিসেম্বর: ত্রিশুর জেলার (Thrissur District) রামবারমাপুরমে এক বৃদ্ধাশ্রমে (Old Age Home) দেখা বৃদ্ধ-বৃদ্ধার। তারপর সেখানেই একটু একটু করে তাদের ভালো লাগা। ভালোলাগা থেকে প্রেম। এই মিষ্টি প্রেম সম্পর্ক পেল ২৮ ডিসেম্বর। শনিবার সকাল ১১ টায় বিয়ে করলে করলেন ৬৭ বছর বয়সী কোচানিয়ান মেনন (Kochaniyan Menon) ও ৬৫ বছর বয়সী লক্ষ্মী আম্মল (Lakshmi Ammal)। রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী ভিএস সুনীল কুমার বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এই বিবাহ ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, তবে পরে তারিখটি পরিবর্তন করে ২৮ ডিসেম্বর করা হয়। বিয়ের দিন লক্ষ্মী আম্মল একটি লাল সিল্কের শাড়ি এবং চুলে ফুলের মালা পড়েছিলেন। কোচানিয়ান পড়েছিলেন ঘিয়ে রঙের মুন্ডু ই শার্টে।
বৃদ্ধাশ্রমের সুপারিনটেনডেন্ট জয়কুমার সংবাদমাধ্যমকে জানান, গত ২৭ নভেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় মেহেন্দি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এর পরে আমরা একটি মণ্ডপ তৈরি করে একটি দুর্দান্ত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়। লক্ষ্মী আম্মল এবং কোচানিয়ান ৩০ বছর ধরে একে অপরকে চেনেন এবং কয়েক বছর আগে দুজনের মধ্যে কোনও যোগাযোগ হয়নি। কোচানিয়ান লক্ষ্মী আম্মলের স্বামীর একজন সহকারী ছিলেন, যিনি ২১ বছর আগে মারা গিয়েছিলেন। স্বামীর মৃত্যুর পরে তিনি তার আত্মীয়দের সাথে ছিলেন এবং দু'বছর আগে বৃদ্ধাশ্রমে আসেন। দুই মাস আগে কোচানিয়ানও এই বৃদ্ধাশ্রমে এসেছিলেন। আরও পড়ুন, দেড় লাখের রোদ চশমা পরে সূর্যগ্রহণ দেখলেন নরেন্দ্র মোদি, কটাক্ষ নেটিজেনদের
কৃষিমন্ত্রী ভিএস সুনীল কুমার বলেছেন, "এটি আমার জীবনের অন্যতম আনন্দের মুহূর্ত ছিল। কোচানিয়ান এবং লক্ষ্মী আম্মলের বিবাহ সর্বদা স্মরণীয় মুহূর্ত হয়ে থাকবে। ব্যবস্থাপনা, সমাজকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা এই বিবাহকে স্মরণীয় করে তুলেছে। কোনও বৃদ্ধাশ্রমে এটিই প্রথম বিবাহ। আমি আন্তরিকভাবে কামনা করি তাদের বিবাহিত জীবন খুশির হোক। লক্ষ্মী আম্মাল গণমাধ্যমকে বলেছিলেন যে এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ, "আমরা জানতাম না যে আমরা এত বৃদ্ধ হওয়ার পরও একসাথে থাকব। তবে আমরা খুশি যে এখন আমার সাথে উনি আছেন।"
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)