ইন্টারনেটে গাঁজা কিনছেন মার্ভেলের সুপার হিরো থর? ভাইরাল সচিত্র পরিচয়পত্র
র্ভেল অ্যাভেঞ্জার্স, কেউ এখন মার্ভেলের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে। আমার আপনার মতো অনেকেই আছেন যাঁরা শৈশবে মার্ভেল বলতে অজ্ঞান ছিলেন। তাঁরাও অ্যাভেঞ্জার্সের সিরিজের কোনও সিনেমাই বাদ দিতে রাজি নন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্র জীবন শৈশব হাতছাড়া হলেও অ্যাভেঞ্জার্স কিন্তু মনের কোনও এক গহীন কোণে রয়েই গিয়েছে। আর থরের মতো নায়ক তখন প্রতিটি শিশুর সুপার হিরো।
টরন্টো, ৩০ জুলাই: মার্ভেল অ্যাভেঞ্জার্স, কেউ এখন মার্ভেলের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে। আমার আপনার মতো অনেকেই আছেন যাঁরা শৈশবে মার্ভেল বলতে অজ্ঞান ছিলেন। তাঁরাও অ্যাভেঞ্জার্সের সিরিজের কোনও সিনেমাই বাদ দিতে রাজি নন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্র জীবন শৈশব হাতছাড়া হলেও অ্যাভেঞ্জার্স কিন্তু মনের কোনও এক গহীন কোণে রয়েই গিয়েছে। আর থরের মতো নায়ক তখন প্রতিটি শিশুর সুপার হিরো। আজ প্রযুক্তি অনেক কিছু দিয়েছে কিন্তু থরকে হিরোর আসন থেকে নামাতে পারেনি। তাই থর যদি ইন্টারনেটে গাঁজা কিনতে আসেন, তাহলে তো সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝর উঠবে। আরও পড়ুন-অন্য মহিলাকে হাঁ করে দেখা? বয়ফ্রেন্ডের মাথায় ল্যাপটাপ ছুঁড়লেন যুবতী(দেখুন ভিডিও)
হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন ইন্টারনেটে সচিত্র পরিচয় পত্র দিয়েই গাঁজা কিনছেন থর। ছবিটিতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ওডিনের ছেলে থরই গাঁজার বরাত দিয়েছেন। তিনিই সচিত্র পরিচয়পত্র দিয়ে ইন্টারনেট থেকে গাঁজা কেনার চেষ্টা করেছেন। এমনই এক টুইট প্রকাশ্যে এলে তো নেটিজেনদের চোখ গোল হয়ে যাবে, হয়েছেও তাই। ইতিমধ্যেই সেই সচিত্র পরিচয়পত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
কানাডায় যদিও গাঁজা কেনা বেআইনি নয়। কিন্তু ইন্টারনেট থেকে গাঁজা কেনার জন্য যে পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছিল তাতে মার্ভেলের সুপার হিরো চরিত্র থরের নাম ব্যবহার হয়েছে। শুধু তাই নয় থরের চরিত্রে অভিনয় করা ক্রিস হেমসওয়ার্থের ছবিও ব্যবহার করা হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, থরের জন্ম তারিখ লেখা হয়েছে ২২ মে ১৯৭০। আর ঠিকানা লেখা হয়েছে, ৬৯ বিগ হ্যামার লেন। অবাক করার আরও বিষয় রয়েছে, যে লাইসেন্সের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে সেটির মেয়াদ ২০১৭ সালের ২২ মে-তেই শেষ হয়ে গিয়েছিল।টুইটারে লাইসেন্সটির দুটি ছবি পোস্ট হয়েছে ১৭ জুলাই। এই লাইসেন্স দিয়ে গাঁজা কেনা সম্ভব হয়েছিল কিনা জানা যায়নি। তবে ছবি দু’টি পোস্ট হওয়ার পরই মজা শুরু হয়েছে, থরের মিম পোস্ট হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সবাই এখন থরে বুঁদ হয়ে রয়েছে তা ভালোরকম বোঝা যাচ্ছে।