Viral: করোনা যোদ্ধাদের জন্য নিজের হাতে চকলেট চিপ কুকিজ বানিয়ে পৌঁছে দিচ্ছে ৩ বছরের শিশুকন্যা, দেখুন ভিডিও
এই করোনাকালে যাঁরা আমাদের সুরক্ষার জন্য দিনরাত এক করে পরিশ্রম করছেন তাঁদের জন্য কিছু করতে পারার থেকে মহৎ কাজ আর হয় না। আমরা এখন মহামারীর মধ্য দিয়ে চলেছি। এর জেরে আমাদের চারপাশের অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে। আমরা এখন বাড়িতে থাকলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা হলেও কমবে। অন্যদিকে যাঁরা সংক্রামিত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন, তাঁদের বাঁচাতে দিনরাত এক করে বাড়ির বাইরে গিয়ে কাজ করছেন করোনা যোদ্ধারা। আমাদের সুস্থ রাখতে নিরাপদা রাখতে করোনা যোদ্ধাদের পরিশ্রমের বিরাম নেই। তাই এই দুর্দিনে সেইসব করোনা যোদ্ধাদের ধন্যবাদ জানাতে তাঁদের জন্য চকলেট চিপ কুকিজ বানালো বছর তিনের খুদে।
এই করোনাকালে যাঁরা আমাদের সুরক্ষার জন্য দিনরাত এক করে পরিশ্রম করছেন তাঁদের জন্য কিছু করতে পারার থেকে মহৎ কাজ আর হয় না। আমরা এখন মহামারীর মধ্য দিয়ে চলেছি। এর জেরে আমাদের চারপাশের অনেক কিছুই বদলে গিয়েছে। আমরা এখন বাড়িতে থাকলে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা হলেও কমবে। অন্যদিকে যাঁরা সংক্রামিত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন, তাঁদের বাঁচাতে দিনরাত এক করে বাড়ির বাইরে গিয়ে কাজ করছেন করোনা যোদ্ধারা। আমাদের সুস্থ রাখতে নিরাপদা রাখতে করোনা যোদ্ধাদের পরিশ্রমের বিরাম নেই। তাই এই দুর্দিনে সেইসব করোনা যোদ্ধাদের ধন্যবাদ জানাতে তাঁদের জন্য চকলেট চিপ কুকিজ বানালো বছর তিনের খুদে। নিউইয়র্কের বাসিন্দা ওই শিশুকন্যার নাম মিয়া ভিল্লা (Mia Villa)।
মায়ের সহয়োগিতায় হাজারেরও বেশি কুকিজ বানিয়েছে ওই মিয়া। তারপর সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে সেই কুকিজ হাসপাতালের কর্মীদের কাছে, সুপার মার্কেটের কর্মীদের কাছে, পশুচিকিৎসকদের কাছে, দমকল বাহিনীর কর্মীদের কাছে ও পুলিশকর্মীদের হাতে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করল মিয়া। এই প্রতিবেদনে আমরা খুদে মিয়া ভিল্লার মিষ্টি ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছি। নেটদুনিয়ায় সেসব ভিডিও ও ছবি ভাইরাল হতেই নেটিজেনদের মন জয় করে নিল মিয়া ভিল্লা। ওই শিশুকন্যার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ও আরও কয়েকটি মিডিয়া আউটলেট থেকে জানা গেল যে, গত দুমাস ধরে দারুণ ব্যস্ত ছিল মিয়া। কারণ এই সময়ের মধ্যেই সে কুকিজগুলি বানিয়েছে। নিজের হাতে বেক করে নিজে উপস্থিত থেকে সেসব কুকিজ করোনা যোদ্ধাদের উপহার দিয়েছে মিয়া। নিজের হাতে আকা ছবিও দিয়েছে, তবে সবটাই সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে।
View this post on Instagram
Baking is underway for today’s delivery🍪👮♂️🚔👮♂️🍪 see you soon! 🥰
A post shared by Mia’s Cookie Jar (@mias_cookiejar) on
এই প্রসঙ্গে মিয়ার মা ডেভিন ভিল্লা সাংবাদিকদের বলেছেন, “আমাদের এই উদ্যোগে বাকিরাও হয়তো অনুপ্রাণীত হয়ে করোনা যোদ্ধাদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবেন। এমনটাই আশা করছি। মিয়া প্রতিদিন কুকিজ তৈরি করবে। আর আমরা সেগুলি বেক করে প্যাকেটজাত করার পর গাড়িতে করে নিয়ে গিয়ে করোনা যোদ্ধাদের কাছে পৌঁছে দেব।” মজার ছলে শুরু হওয়া একটি উদ্যোগে আজকের দিনে কতটা তাৎপর্যপূর্ণ, তা সোশ্যাল মিডিয়ায় মিয়ার সুখ্যাতি দেখলেই বুঝতে পারবেন। তার ফলোয়াররা থাকবে মিয়াস কুকিজার-এ, কুকিজ ফলোয়ার্স। ফলোয়াররাই মিয়াকে বলে দেবেন, কোথায় কুকিজ পৌঁছে দিতে হবে। এলাকার সমস্ত করোনা যোদ্ধাদের হাতেই নিজের খুশির কুকিজ ভর্তি বাক্স পৌঁছে দিয়েছে মিয়া। তবে মিয়ার এই খুশি বিতরমের আগে গন্তব্যস্থল থেকে প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়ে নিয়েছেন মা ডেভিন ভিল্লা। এই সময় পৃথিবী মহামারীতে ধুঁকছে। এখনই তো সহযোগিতার হাত বাড়ানোর সময়। এই শিশুকন্যা প্রমাণ করে দিয়েছে যে সহযোগিতাই পৃথিবীতে পরিবর্তন আনতে পারে। এই কঠিন সময়েও আশার আলো দেখাতে পারে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)