Subhas Chandra Bose Death Anniversary: মৃত্যু বার্ষিকীতে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর কিছু চিরস্মরণীয় উক্তি
সরকারী মতে আজ, ১৮ অগাস্ট নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর মৃত্যুবার্ষিকী (Subhas Chandra Bose Death Anniversary)। সরকারী তথ্য অনুযায়ী ১৯৪৫ সালের ১৮ অগস্ট, তাইওয়ানের তাইপেইতে মৃত্যু হয় নেতাজির। এই নিয়ে অনেক বিতর্ক থাকলেও নেতাজির মৃত্যুদিন হিসেবে সরকারী মান্যতা দেওয়া হয় দিনটিকে।
সরকারী মতে আজ, ১৮ অগাস্ট নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর মৃত্যুবার্ষিকী (Subhas Chandra Bose Death Anniversary)। সরকারী তথ্য অনুযায়ী ১৯৪৫ সালের ১৮ অগস্ট, তাইওয়ানের তাইপেইতে মৃত্যু হয় নেতাজির। এই নিয়ে অনেক বিতর্ক থাকলেও নেতাজির মৃত্যুদিন হিসেবে সরকারী মান্যতা দেওয়া হয় দিনটিকে। ঐতিহাসিক লিওনার্ড এ গর্ডনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাইপেইর তাইহোকু বিমানবন্দরে দুপুর আড়াইটে নাগাদ এক বিমান দুর্ঘটনায় শরীরের প্রায় ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল নেতাজির। 'থার্ড ডিগ্রি বার্ন ইঞ্জুরি' নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। সেখানেই স্থানীয় সময় রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে মৃত্যু হয় নেতাজির। যদিও নেতাজির অনুসরণকারীদের অধিকাংশই সে কথা মানেন না। এই তত্ত্বে বেশি কিছু ফাঁকও রয়েছে বলে অনেকের দাবি। ব্রিটিশদের হাত থেকে ভারতকে উদ্ধার করতে তিনি স্বাধীনতার বদলে রক্ত চেয়েছিলেন।
তাঁর মৃত্যু নিয়ে আজও রয়েছে ধোঁয়াশা। মুখার্জি কমিশনের মতে, তাঁর মৃত্যুর কোনও যথার্থ প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই গুমনামি বাবা হিসেবে নেতাজীকে মেনে নিয়েছিলেন অনেক মানুষই।
সে যাই হোক, নেতাজির মৃত্যুদিন নিয়ে বিতর্কে না ঢুকে দেখে, চলুন তাঁর কথা স্মরণ করা যাক। দেখে নিন নেতাজির কিছু উক্তি যা সবাইকে অনুপ্রাণিত করে।
Messages Read: যদি জীবনে সংগ্রাম, ঝুঁকি না থাকে , তাহলে জীবনে বাঁচাটা অনেকটা ফিকে হয়ে যায়
Messages Read: জীবনকে এমন একটি ভাব ধারার মধ্যে তুলে ধরতে হবে, যাতে সত্যতা পূর্ণমাত্রায় থাকে
নেতাজির তাঁর মৃত্যু নিয়ে আজও রয়েছে ধোঁয়াশা। মুখার্জি কমিশনের মতে, তাঁর মৃত্যুর কোনও যথার্থ প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাই গুমনামি বাবা হিসেবে নেতাজীকে মেনে নিয়েছিলেন অনেক মানুষই।