Rohingyas Spreading AIDS: অবাধ যৌনচারে AIDS ছড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা

মানবিকতার খাতিরে নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের (Rohingyas) আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ (Bangladesh)। কিন্তু সম্প্রতি এই শরণার্থীরাই মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আশ্রয়দাতাদের। বাংলাদেশের কক্সবাজার এলাকায় বর্তমানে স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু। রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বিপুল হারে বেড়ে যাওয়ায় চাপের মুখে বাংলাদেশের মানুষজন। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, রোহিঙ্গাদের অবাধ যৌনচারে বাংলাদেশে ক্রমে ছড়াচ্ছে মারণরোগ এইডস (AIDS)।

অবাধ যৌনচারে AIDS ছড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা (Photo Credits: File Photo)

ঢাকা, ৬ ডিসেম্বর: মানবিকতার খাতিরে নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের (Rohingyas) আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ (Bangladesh)। কিন্তু সম্প্রতি এই শরণার্থীরাই মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে আশ্রয়দাতাদের। বাংলাদেশের কক্সবাজার এলাকায় বর্তমানে স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু। রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বিপুল হারে বেড়ে যাওয়ায় চাপের মুখে বাংলাদেশের মানুষজন। সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, রোহিঙ্গাদের অবাধ যৌনচারে বাংলাদেশে ক্রমে ছড়াচ্ছে মারণরোগ এইডস (AIDS)।

তাছাড়া ওই সমস্ত অঞ্চলে অপরাধের পরিমাণ তো বেড়েছেই। সংবাদ প্রতিদিনের খবর অনুযায়ী, সুশাসনের চ্যালেঞ্জ উত্তরণের উপায় শীর্ষক এক গবেষণা অনুযায়ী, একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে ধরেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। কক্সবাজারের মোট জনসংখ্যার ৩৪.৮ শতাংশ বাঙ্গালদেশী| রোহিঙ্গা শরণার্থীরা মোট জনসংখ্যার ৬৩.২ শতাংশ। এতে স্থানীয় অধিবাসীদের মধ্যে মানসিক চাপ তৈরি হচ্ছে। সরকারি হাসপাতালগুলির প্রায় ২৫ শতাংশ পরিষেবা রোহিঙ্গারা পাচ্ছেন। ফলে চিকিৎসা পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর। পাশাপাশি স্থানীয়দের খাদ্য নিরাপত্তার ঝুঁকিও (Risk) তৈরি হচ্ছে। সেই গবেষণায় আরও জানা গিয়েছে, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সময় ক্রমাগত পিছিয়ে যাওয়ায় স্থানীয়রা অর্থনৈতিক, সামাজিক, পরিবেশগত, নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক বিভিন্ন দিক থেকে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। স্থানীয়রা সংখ্যালঘু হয়ে গিয়েছে। আরও পড়ুন: World's Most Popular City Destinations: বিশ্বের সেরা ১০০টি বেড়ানোর শহরের তালিকায় ভারতের ৭টি, জেনে নিন কোন কোন শহর স্থান পেল

শরণার্থীদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ৬০০ জন ওই রোগে আক্রান্ত। তাদের মাধ্যমে স্থানীয়দের মধ্যে এই রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। টিআইবি’র কার্যনির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামানের সমস্যার সমাধানে সুপারিশ করেছেন, রোহিঙ্গাদের দ্রুত মায়ানমার (Mayanmar) ফেরত পাঠানোর জন্য আন্তর্জাতিক মঞ্চে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করতে হবে। ভারত-চিনের মতো প্রতিবেশী দেশগুলি আন্তরিকতার সঙ্গে সহায়তা করলে রোহিঙ্গা সংকট নিরসন সহজ হবে।