Engineers Day: ইঞ্জিনিয়র হতে চেয়েও RJ হতে হয়েছিল নীলাঞ্জন মুখার্জিকে, 'ইঞ্জিনিয়রস ডে'র আগে 'লেটেস্টলি' বাংলার কাছে অকপট RJ নীলাঞ্জন
ছোটবেলা থেকে ঠিকমত কথা বলতে পারত না ছেলেটা। কষ্টেশিষ্টে ফিসফিস করে কথা বলতে হত। কিন্তু ছোট্ট থেকেই ছেলেটা কথা বলতে ভীষণ ভালবাসত। সবাই বলত বড্ড বাচাল। কথা বলার সেই সব জড়তা কাটিয়ে সেই বাচাল ছেলেটাই আজকের 'RJ নীলাঞ্জন (RJ Nilanjan)।'
কলকাতা, ১৪ সেপ্টেম্বর: ছোটবেলা থেকে ঠিকমত কথা বলতে পারত না ছেলেটা। কষ্টেশিষ্টে ফিসফিস করে কথা বলতে হত। কিন্তু ছোট্ট থেকেই ছেলেটা কথা বলতে ভীষণ ভালবাসত। সবাই বলত বড্ড বাচাল। কথা বলার সেই সব জড়তা কাটিয়ে সেই বাচাল ছেলেটাই আজকের 'RJ নীলাঞ্জন (RJ Nilanjan)।' কিন্তু RJ হওয়ার ইচ্ছে মোটেই ছিল না নীলাঞ্জন মুখার্জি (Nilanjan Mukherjee) ওরফে 'RJ নীলাঞ্জন'-এর। ছোটবেলা থেকেই নীলাঞ্জন চাইতেন ইঞ্জিনিয়র (Engineer) হতে। 'ইঞ্জিনিয়রস ডে'র (Engineer's Day) আগেই 'লেটেস্টলি' (Latestly) বাংলার কাছে নিজের সেই গোপন রহস্য ফাঁস করলেন RJ নীলাঞ্জন নিজেই।
বর্তমানে কলকাতার (Kolkata) বাসিন্দা হলেও আসলে আসানসোলের (Asansol) মানুষ নীলাঞ্জন। পারিবারিক বিশ্বাস থেকেই বিশ্বাস করে ওঠা ক্যারিয়র হিসেবে ইঞ্জিনিয়রিং বেছে নিলে ভবিষ্যৎ নিশ্চিত হবে। তখন থেকেই ঠিক করে ফেলেন বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়র হবেন।তাই পড়াশুনোও করেন ইঞ্জিনিয়রিং নিয়ে। আসানসোল ইঞ্জিনিয়রিং কলেজ (Asansol Engineering College) থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়রিং পাশ করেন তিনি। শুরু হয় চাকরির চেষ্টা। কিন্তু ওই কথা বলার ইচ্ছেটা তাড়া করে বেড়াচ্ছিল নীলাঞ্জনকে। তাই আসানসোলের কয়েকটি স্থানীয় সংবাদ চ্যানেলে (Local Channel) সংবাদ পাঠক (News Reader) হিসেবে কাজ শুরু করেন। তার পাশাপাশি চলছিল 'মীরাক্কেলে' (Mirakkel) সুযোগ পাওয়ার চেষ্টা। মীরাক্কেলে অংশ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চাকরিতেও যোগ দিলেন। তারপর দুবাইতে (Dubai) সুযোগ পেয়ে সেখানে বেশ কিছুদিন চাকরি করে পারিবারিক সমস্যার কারণে চলে আসেন দুর্গাপুরের (Durgapur) একটি সংস্থায় কাজ করতে। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার জন্য চাকরি ছাড়তে বাধ্য হন। কিন্তু তখন তিনি বিবাহিত। তাই চাকরি ছেড়ে কী করবেন ভাবতে ভাবতে শুনতে পান 'বিগ এফএম' -এ ইন্টারভিউ চলছে। ফোন করে জানেন ইতিমধ্যেই ইন্টারভিউ পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। যা আছে কপালে বলে ইন্টারভিউ দিতে চলে যান রেডিও স্টেশনে। বাকিটা সকলেরই জানা। নীলাঞ্জন মুখার্জি থেকে হয়ে ওঠা RJ নীলাঞ্জন। আরও পড়ুন- বিকিনিতে আকর্ষক মোনালিসা মনোকিনিতে 'নজর'-কাড়া, ঝুমা বৌদি-র গো গোয়ায় 'গন' নেটিজেনরা
৮ বছর ধরে আরজেইং করছেন। নিজেকেই নিজের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করেন নীলাঞ্জন। ইন্সপিরেশন বলতে মানেন মীরকে (Mir Afsar Ali)। নীলাঞ্জনের কথায়, "হার মেনো না, স্বপ্ন থাকলে সব কিছুই ছোঁয়া যায়।"
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)