World Ozone Day 2020: বিশ্ব ওজন দিবস আজ, UV-রশ্মি থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করা ওজন স্তর ব্যপক ক্ষতির মুখে
১৬ সেপ্টেম্বর দিনটি বিশ্ব ওজন দিবস (World Ozone Day) হিসেবে পালন করা হয়, পৃথিবীরে রক্ষা করতে এই বিশেষ বায়ুস্তরের ভূমিকা সর্বাধিক। বিশ্ববাসীকে ওজন স্তরের বিষয়ে সচেতন করে তুলতেই এই দিনটিকে আলাদা করে চিহ্নিত করা হয়েছে। পৃথিবীর উপরে প্রায় ২০ থেকে ৪০ কিলোমিটার জুড়ে থাকা চাদরের মত আস্তরণ সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে পৃথিবীর জীববৈচিত্রকে রক্ষা করে। গত ৩২ বছর ধরে পালিত হয়ে আসছে এই বিশেষ দিনটি, এই বায়ুস্তরের জন্যই মানবসভ্যতার অস্তিত্ব রয়েছে। তবে ১৯৮৫ সালের এক সমীক্ষায় উঠে এসেছিল গাছ কেটে ফেলায় এবং পরিবেশ দূষণ একধাক্কায় বেশি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই স্তরে ছিদ্র নজরে এসেছে।
১৬ সেপ্টেম্বর দিনটি বিশ্ব ওজন দিবস (World Ozone Day) হিসেবে পালন করা হয়, পৃথিবীরে রক্ষা করতে এই বিশেষ বায়ুস্তরের ভূমিকা সর্বাধিক। বিশ্ববাসীকে ওজন স্তরের বিষয়ে সচেতন করে তুলতেই এই দিনটিকে আলাদা করে চিহ্নিত করা হয়েছে। পৃথিবীর উপরে প্রায় ২০ থেকে ৪০ কিলোমিটার জুড়ে থাকা চাদরের মত আস্তরণ সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি (Ultraviolet Ray) থেকে পৃথিবীর জীববৈচিত্রকে রক্ষা করে। গত ৩২ বছর ধরে পালিত হয়ে আসছে এই বিশেষ দিনটি, এই বায়ুস্তরের জন্যই মানবসভ্যতার অস্তিত্ব রয়েছে। তবে ১৯৮৫ সালের এক সমীক্ষায় উঠে এসেছিল গাছ কেটে ফেলায় এবং পরিবেশ দূষণ একধাক্কায় বেশি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই স্তরে ছিদ্র নজরে এসেছে।
ওজন স্তরকে সুরক্ষিত রাখার বেশ কিছু উপায় রয়েছে, একটু চেষ্টা করলেই নিজেদের স্বার্থেই আমরা রক্ষা করতে পারি এই ওজন স্তর। গাড়ি এবং অন্যান্য যানবাহনের থেকে নিসৃত ধোঁয়া নির্গমণ হওয়ার জেরে ব্যপক প্রভাব ফেলে পরিবেশে। গাড়ি এবং যানবাহন ছাড়াও ফ্রিজ এবং এসিও ভয়ঙ্করভাবে বায়ুদূষণ করে। ক্লোরোফ্লুরো কার্বন ওজন স্তরকে ব্যপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে।
বাড়ি থেকে বেরোলেই অভ্যেস রয়েছে গাড়ি সঙ্গে নিয়ে বেরোনো। সে চার-চাকা হোক কিংবা দু'চাকা। পায়ে হেঁটে কিংবা সাইকেলে চেপে যেখানে যাওয়া সম্ভব, সেখানে আমরা যাই গাড়ি করে। এতে ধোঁয়া নি:সরণের পরিমাণও বাড়ে। যা সরাসরি গিয়ে প্রভাব ফেলে ওজন স্তরে। পেট্রল-ডিজেলের পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন ই-কার, আপনার উদ্দেশ্যও সফল হবে এবং পরিবেশ দূষণও রোধ হবে। ওজন স্তর ধ্বংস করার জন্য এসি একটি ভয়ঙ্কর জিনিস। তবে আপনি যদি লো-পাওয়ার কনসিউমিং এসি কেনেন এবং তা নিয়মিত সার্ভিসিং করান তাহলে কিছুটা হলেও দূষণ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।
আবর্জনা। দৈনন্দিন আবর্জনার মধ্যে প্লাস্টিক থেকে হওয়া দূষণ ভয়ঙ্করভাবে প্রভাব ফেলে পরিবেশে। কোনও একটি জিনিস ব্যবহার করার পরই প্লাস্টিক যত্রতত্র ফেলে দেওয়া আমাদের অনেকেরই স্বভাব। কারণ প্লাস্টিক আগুনে পোড়ালে মাত্রাছাড়া বায়ুদূষণ তৈরি হয়। যা থেকে ব্যপক ক্ষতি হয় ওজন স্তরের।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)