Kojagori Lakshmi Puja 2025: শরদ পূর্ণিমায় ত্রিদেবের পুজো করুন, মা লক্ষ্মীর ঝাঁপি উপচে পড়বে আপনার ঘরে

কোজাগরী পূর্ণিমায় লক্ষ্মীদেবর পাশাপাশি বিষ্ণু এবং চন্দ্রদেবের পুজোও করা হয়। ত্রিদেবকে একসঙ্গে পুজো করলে, শরদ পূর্ণিমায় ভল ফল মেলে বলে মনে করা হয়। রাতভর জেগে যদি লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করা যায়,তাহলে মা তুষ্ট হন। গৃহস্থের গরে প্রদীপ জ্বললে, মা লক্ষ্মীর কৃপা মেলে বলেও মনে করা হয়।

Laxmi Puja (Photo Credit: X)

Kojagori Lakshmi Puja 2025: আজ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো (Kojagori Lakshmi Puja 2025)। আকাশে যখন পূর্ণ চন্দ্র উঠবে, সেই সময় সারা ভুবন মেতে উঠবে চাঁদের আলোর রোশনাইয়ে। আর বাংলার ঘরে ঘরে শুরু হবে মা লক্ষ্মী পুজো। কোজাগর অর্থাৎ কো জাগৃতি। রাতভর কে জেগে আছ, তাঁদের ঘরেই কোজাগরী পূর্ণিমায় মা লক্ষ্মীর আগমণ হয় বলে মনে করা হয়।

তাইতো, শরদ পূর্ণিমার (Sharad Purnima) রাতে যদি আপনি দ্বীপ জ্বালিয়ে মা লক্ষ্মীর জন্য প্রার্থনা করেন, তাহলে হয়ত ধনদেবী আপনার ঘরে আসতে পারেন। তবে রাতে জেগে না থাকলে, ধনদেবীর কৃপা এদিন পাওয়া যায় না বলেই মনে করা হয় হিন্দু রীতি অনুযায়ী।

আরও পড়ুন: Laxmi Puja 2025: লক্ষ্মীপুজোয় যে দশ কাজ করলে অর্থলাভ হবেই

কোজাগরী পূর্ণিমাকে যেমন শরদ পূর্ণিমা বলে সম্মোধন করা হয়, তেমনি একে আশ্বিন পূর্ণিমাও বলেন অনেকে। পূর্ণ চন্দ্র আকাশে উঠলে, সেই রাতে মা লক্ষ্মীর (Laxmi Puja) আরাধনা করা হয়।

হিন্দু পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী, সোমবার অর্থাৎ ৬ অক্টোবর দুপুর ১২.২৩ মিনিট থেকে কোজাগরী পূর্ণিমার তিথি শুরু হচ্ছে। এই তিথি চলবে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত। ৭ অক্টোবর সকাল ৯.১৬ মিনিট পর্যন্ত কোজাগরী পূর্ণিমার তিথি চলবে বলে জানা যাচ্ছে। তাই আজ দুপুর থেকে আগামীকাল সকাল পর্যন্ত ধনলক্ষ্মীর পুুজো করা যাবে।

আজ বিকেল ৫.২৭ মিনিট আকাশে পূর্ণ চন্দ্র প্রকাশের কথা। তাই পূর্ণ চন্দ্র আকাশে উঠলে, তবেই লক্ষ্মী পুজো করলে, অমৃতযোগের প্রভাবে তার ফল ভাল মেলে বলে মনে করা হয়।

শরদ পূর্ণিমার রাতে কোন কোন দেবদেবীর পুজো করা হয় 

কোজাগরী পূর্ণিমায় লক্ষ্মীদেবর পাশাপাশি বিষ্ণু এবং চন্দ্রদেবের পুজোও করা হয়। ত্রিদেবকে একসঙ্গে পুজো করলে, শরদ পূর্ণিমায় ভল ফল মেলে বলে মনে করা হয়।

রাতভর  জেগে যদি লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করা যায়,তাহলে মা তুষ্ট হন। গৃহস্থের গরে প্রদীপ জ্বললে, মা লক্ষ্মীর কৃপা মেলে বলেও মনে করা হয়।

তাইতো কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোর রাতে বহু মহিলা রাতে ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখেন। মা লক্ষ্মীর আরাধনা করেন রাতভর।

প্রসাদের নিয়ম

লক্ষ্মী পুজোর রাতে পায়েস বা ক্ষীর তৈরি করে তা চাঁদের আলোয় রাখার রীতি রয়েছে। চাঁদের আলোয় ক্ষীর বা পায়েস রেখে পরদিন তা খেলে, সেটি অমৃত প্রসাদ হিসেবে বিবেচিত হয়। এমন ধারনা রয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now
Advertisement


Advertisement
Advertisement
Share Now
Advertisement