Benefits of Early Waking Up: প্রতিদিন সূর্যের প্রথম রশ্মির সঙ্গে দিন শুরু করলে জীবনে আসবে আশ্চর্য পরিবর্তন...
কথায় আছে, যে ঘুমায় সে সব সুযোগ হারায় এবং যে জেগে থাকে সে নতুন সুযোগ পায়। এটি একটি বড় কারণ যার জন্য প্রবীণরা ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে বর্তমান যুগের প্রবণতা হচ্ছে ভোরে ওঠার পরিবর্তে গভীর রাতে জেগে থাকা। সাধারণত সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে প্রকৃতির শান্তি অনুভব করার পাশাপাশি শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। চলুন ৯০ দিনের একটি শর্ত ধরা যাক, এই শর্ত অনুযায়ী প্রতিদিন সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে হবে। তবে এই শর্ত ধরার আগে জেনে নেওয়া যাক ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার উপকারিতা।
ভোরে ঘুম থেকে ওঠা শরীর ও মন উভয়ের জন্য উপকারী। সকালে ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি উঠলে নিজের জন্য বেশি সময় পাওয়া যায়। নিজেকে সময় দিলে অনেক ধরনের চিন্তা দূর হয়। এই সময়ে ব্যায়াম করা যেতে পারে। ব্যায়াম করলে ক্যালোরি বার্ন হয়, যার ফলে ওজন কমে। এছাড়া সকালে ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি উঠলে শরীরকে বেশিক্ষণ খালি পেটে থাকতে হয় না, এর ফলে হজমশক্তি উন্নত হয়। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে শরীরকে সূর্যের আলো দিলে, শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা বাড়ে এবং ভিটামিন ডি শক্তির মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
সকালে ঘুম থেকে উঠলে মন শান্ত থাকে এবং চিন্তাশক্তি উন্নত হয়। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠলে মন আরও সজাগ হয়, যার কারণে কোনও কাজ করা বা শেখা সহজ হয়ে যায়। সকালে ঘুম থেকে উঠলে দিনটিকে আরও ভালোভাবে পরিকল্পনা করার সময় পাওয়া যায়, এর ফলে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। সকালে ঘুম থেকে উঠে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা দিয়ে দিন শুরু করলে সারাদিনের কাজে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য তাড়াতাড়ি ঘুমানো উচিত। প্রতি রাতে কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টার ঘুম জরুরি।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)