Video: ঘর থেকে গণেশ পূজাকে সর্বজনীন করার কান্ডারী বাল গঙ্গাধর তিলককে শ্রদ্ধা জানালেন এক চিত্র শিল্পী(Watch Video)
ব্রাহ্মণ আর অব্রাহ্মণের মধ্যে বিভেদ ঘোচাতে তার সিদ্ধিলাভের কান্ডারী হবেন স্বয়ং সিদ্ধিদাতা গণপতি।আর দেরি না করে ১৮৯৩ সালেই গিরগ্রামে তৈরি করেন কেশভি নাইক চাওল সর্বজনিক গণেশোৎসব মন্ডল।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম মুখ ছিলেন বালগঙ্গাধর তিলক। যিনি সগর্বে বলেছিলেন স্বরাজ আমার জন্মগত অধিকার। তাঁর বিশ্বাস ছিল, স্বরাজ ছাড়া অগ্রগতি সম্ভব না । স্বাধীনতা লাভের পূর্বে ভারতবাসীকে এক সূত্রে বাধার লক্ষ্য শুরু হয়েছিল তাঁর নিজের জন্মভূমি মহারাষ্ট্র থেকে। ১৮৯২ সালে বম্বে থেকে পুনার ট্রেনে এক হিন্দু সন্ন্যাসী তাঁকে বলেছিলেন, আমাদের জাতির মেরুদণ্ড ধর্মে। তা হলে কী ভাবে সেই আবেগকে কাজে লাগানো যায়? সমুদ্রতীরে বসে এই সব ভাবতে ভাবতেই এক সময় মাথায় আসে এক অপূর্ব ভাবনা। ব্রাহ্মণ আর অব্রাহ্মণের মধ্যে বিভেদ ঘোচাতে তার সিদ্ধিলাভের কান্ডারী হবেন স্বয়ং সিদ্ধিদাতা গণপতি।আর দেরি না করে ১৮৯৩ সালেই গিরগ্রামে তৈরি করেন কেশভি নাইক চাওল সর্বজনিক গণেশোৎসব মন্ডল। এই দলের উদ্যোগেই প্রথমবারের মত বিশাল গণপতির মূর্তি নিয়ে শুরু হয় গণপতি বাপ্পার উৎসব। ঘর থেকে গণেশ পূজাকে সর্বজনীন করার কান্ডারী বাল গঙ্গাধর তিলককে শ্রদ্ধা জানালেন এক চিত্র শিল্পী। চোখের নিমেষে একে ফেললেন তাঁর তৈল চিত্র। দেখুন সেই ভিডিও-