'Online' Sexual Harassment: লকডাউনে ওয়ার্ক ফ্রম হোমে ভার্চুয়াল মিটিংয়ে যৌন হেনস্তার শিকার মহিলারা, চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠল সমীক্ষায়
অফিসের নির্ধারিত সময়ের বাইরে অযাচিত ভিডিও চ্যাটের (Video Chat) আহ্বান। অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা বলার চেষ্টা-সহ একাধিক অভিযোগ উঠছে ওয়ার্ক ফ্রম হোমে (Work From Home)। বিশেষজ্ঞদের সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। লকডাউনের (Lockdown) জেরে ঘরে বসেই কাজ শুরু হয়েছে। দিনের পর দিন চলছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। আর এই সময়ই মহিলাদের বেশ কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। কীভাবে তাঁরা এই ভার্চুয়াল যৌন হেনস্তার ( 'Online' Sexual Harassment) মোকাবিলা করবেন, সেটিও ভেবে কুলকিনারা করতে পারছেন না মহিলা কর্মীরা। এহেন পরিস্থিতিতে কীভাবে অভিযোগ দায়ের করা যায়। সেই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করার আর্জি জানিয়েছেন অনেকেই।
নয়াদিল্লি, ১ জুন: অফিসের নির্ধারিত সময়ের বাইরে অযাচিত ভিডিও চ্যাটের (Video Chat) আহ্বান। অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা বলার চেষ্টা-সহ একাধিক অভিযোগ উঠছে ওয়ার্ক ফ্রম হোমে (Work From Home)। বিশেষজ্ঞদের সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। লকডাউনের (Lockdown) জেরে ঘরে বসেই কাজ শুরু হয়েছে। দিনের পর দিন চলছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। আর এই সময়ই মহিলাদের বেশ কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। কীভাবে তাঁরা এই ভার্চুয়াল যৌন হেনস্তার ( 'Online' Sexual Harassment) মোকাবিলা করবেন, সেটিও ভেবে কুলকিনারা করতে পারছেন না মহিলা কর্মীরা। এহেন পরিস্থিতিতে কীভাবে অভিযোগ দায়ের করা যায়। সেই সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা জারি করার আর্জি জানিয়েছেন অনেকেই।
মহিলাদের যৌন হেনস্তার বিরুদ্ধে গড়ে তোলা আকাঞ্চা সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা আকাঞ্চা শ্রীবাস্তব জানান, "ওয়ার্ক ফ্রম হোমের জন্য সঠিক কোনও নীতি নির্দেশিকা নেই। মহিলারা যার জন্য নানারকম সমস্যা পড়ছেন এবং দ্বিধায় রয়েছেন। ওয়ার্ক ফ্রম হোমেও হেনস্তার শিকার হচ্ছেন তাঁরা। লকডাউনের পর থেকেই আমার কাছে প্রতিদিনই প্রায় ৪ থেকে ৫টা অভিযোগ আসছে। এছাড়া প্রতিবাদ করতেও পিছপা হচ্ছেন অনেকেই চাকরি হারানোর ভয়ে।" আরও পড়ুন: Kolkata: টানা দু'মাস পর খুলল শহরের কিছু মন্দিরের দরজা; জানুন বিস্তারিত
বেশ কিছু হেনস্তার অভিযোগ প্রকাশ্যে এনেছেন শ্রীবাস্তব। অনেক ক্ষেত্রেই অহেতুক 'মানসিক চাপ' দেওয়া হচ্ছে মহিলাদের। এছাড়া ভার্চুয়াল মিটিংয়ে অপরদিকে থাকা অফিস কলিগ সঠিক পোশাক না পরার জেরে মহিলাকর্মীদের কাছে অনেকসময় তা অস্বস্তির কারণ হয়ে ওঠে।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, প্রতি সংস্থায় নিজস্ব নীতি-নির্দেশিকা হওয়া উচিত। একটি কাউন্সিল থাকা উচিত। যা এই সমস্ত সমস্যার বিরুদ্ধে মহিলাদের সোচ্চার হয়ে ওঠার প্ল্যাটফর্ম হতে পারে। পাশাপাশি কাউন্সিলের সদস্যদের উচিত দু'পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যা মেটানোর।