COVID 19 Boosters: করোনা রুখতে শিগগিরই চালু বুস্টার ডোজ? কী জানালেন এইমস ডিরেক্টর

এইমস ডিরেক্টর আরও জানান, করোনা সংক্রমণ বাড়লেও, যদি হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজনীয়তা না পড়ে এবং মৃত্যু হার না বাড়ে, সেক্ষেত্রে বুস্টার ডোজ কতটা জরুরি, সে বিষয়ে চিন্তাভাবনার প্রয়োজন।

Corona Vaccine (Photo Credit: Twitter)

দিল্ল, ২৩ অক্টোবর: করোনা (Corona) সংক্রমণ রুখতে কবে থেকে দেওয়া হবে বুস্টার ডোজ? এমন জল্পনা যখন গোটা বিশ্ব জুড়ে চলছে, সেই সময় মুখ খুললেন এইমস ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া। এইমস ডিরেক্টর বলেন, আগামী ১ বছর পর থেকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হতে পারে। তবে করোনা সংক্রমণ কতটা বৃদ্ধি পাচ্ছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে কতজন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন, সেসব দিক খতিয়ে দেখে তবেই বুস্টার ডোজ চালু করা যেতে পারে বলে জানান গুলেরিয়া।

এনডিটিভির সাক্ষাৎকারে এইমস ডিরেক্টর বলেন, আগামী বছরের যে কোনও সময় থেকে হয়ত করোনা রুখতে বুস্টার ডোজের (Vaccine Boosters)প্রয়োজনীয়তা পড়তে পারে। শিশুদের টিকাকরণের (Vaccine) ক্ষেত্রেও আশার আলো দেখছেন গুলেরিয়া। এইমস ডিরেক্টর (AIIMS Chief) বলেন, আমেরিকা সহ অন্য বেশ কয়েকটি দেশে শিশুদের টিকাকরণ যাতে শিগগিরই হয়, সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। ভারতও ক্রমশ সেই পথে এগোচ্ছে। শিগগিরই যাতে শিশুদেরও করোনার টিকা দেওয়া যায়, সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে জানান এইমস ডিরেক্টর।

আরও পড়ুন:  Bangladesh Durga Puja Violence: বাংলাদেশে দুর্গা মণ্ডপে হামলা, সংখ্যালঘুদের উপর হামলায় গ্রেফতার দ্বিতীয় চক্রী

গুলেরিয়া আরও বলেন, করোনা (Corona)টিকা নেওয়ার পর অ্যান্টিবডির বিচার করে বুস্টার ডোজ চালু হবে, এমন নয়। সময় বিচার করেই বুস্টার ডোজ শুরু করা হবে বলে জানান তিনি। পাশাপাশি করোনার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার কতদিন পর বুস্টার ডোজ কাউকে দেওয়া যায়, সে বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে বলেও জানান এইমস ডিরেক্টর।

এসবের পাশাপাশি এইমস ডিরেক্টর আরও জানান, করোনা সংক্রমণ বাড়লেও, যদি হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজনীয়তা না পড়ে এবং মৃত্যু হার  না বাড়ে, সেক্ষেত্রে বুস্টার ডোজ কতটা জরুরি, সে বিষয়ে চিন্তাভাবনার প্রয়োজন।

প্রসঙ্গত সবে সবে ১০০ কোটির টিকাকরণ (Corona Vaccination) সম্পূর্ণ হয়েছে ভারতবর্ষে (India)। ১০০ কোটি মানুষের টিকাকরণের পর চিকিৎসক, নার্স সহ সমস্ত ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। এরপরই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফেও প্রধানমন্ত্রী মোদীকে পালটা ধন্যবাদ জানানো হয়।