Ban Popular Front Of India: সিএএ বিরোধী হিংসার মদতদাতা পিএফআই-কে নিষিদ্ধ করা হোক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে অনুরোধ যোগীর রাজ্যের ডিজিপি-র
এবার পিএফআই তথা পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার অনুরোধ জানালেন উত্তর প্রদেশের ডিজিপি ওম প্রকাশ সিং (Om Prakash Singh)। এই অনুরোধ জানিয়ে ইতিমধ্যেই তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দপ্তরে (MHA) চিঠিও দিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ সংসোধিতা নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় উত্তরপ্রদেশে যে বিক্ষোভে হিংসা ছড়িয়েছিল তার নেপথ্যে ছিল এই পিএফআই। পিএফআই-এর সদস্যরাই হিংসার পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তাই অবিলম্বে পিএফআই-কে (PFI) নিষিদ্ধ ঘোষণা করুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ডিজিপি এক বিবৃতিকে বলেছেন, উত্তরপ্রদেশে হিংসা ছড়ানোর পিছনে যে পিএফআই রয়েছে, তার যথাযোগ্য প্রমাণ পুলিশের হাতে এসেছে।
লখনউ, ৩১ ডিসেম্বর: এবার পিএফআই তথা পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার অনুরোধ জানালেন উত্তর প্রদেশের ডিজিপি ওম প্রকাশ সিং (Om Prakash Singh)। এই অনুরোধ জানিয়ে ইতিমধ্যেই তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের দপ্তরে (MHA) চিঠিও দিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ সংসোধিতা নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতায় উত্তরপ্রদেশে যে বিক্ষোভে হিংসা ছড়িয়েছিল তার নেপথ্যে ছিল এই পিএফআই। পিএফআই-এর সদস্যরাই হিংসার পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তাই অবিলম্বে পিএফআই-কে (PFI) নিষিদ্ধ ঘোষণা করুক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। ডিজিপি এক বিবৃতিকে বলেছেন, উত্তরপ্রদেশে হিংসা ছড়ানোর পিছনে যে পিএফআই রয়েছে, তার যথাযোগ্য প্রমাণ পুলিশের হাতে এসেছে। হিংসা ছড়ানোর এলাকায় যে পিএফআই সদস্যরাই প্রথম ইন্ধন জুগিয়েছিল, তা জেরায় স্বীকার করেছে গ্রেপ্তার হওয়া ২৩ জন পিএফআই সদস্য।
জানা গিয়েছে, পুলিশি জেরায় ধৃত পিএফআই সদস্যরা এমন কিছু তথ্য দিয়েছে, যা এখনই প্রকাশ্যে আনা সম্ভব নয়। তবে খুব শিগগির তা প্রকাশ্যে আসবে। সেসব তথ্য যথেষ্ট চিন্তার উদ্রেককারী, এবং ভয় পাওয়ার মতোই। মেরঠ থেকে হিংসার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হলে জানা যায় ধৃতরা পিএফআই-এর সক্রিয় সদস্য। যদিও পিএপআই এই অভিযোগ মানতে নারাজ। এদিকে যখন পুলিশের তরফে থেকে পিএফআই-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার প্রসঙ্গ প্রকাশ্যে এল, তখন পিএফআই-এর সদস্যদের জবাব, আগে আমাদের বিরুদ্ধে প্রমাণ দেখাক তারপর না হয় সরকার পিএফআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করবে। আরও পড়ুন-Aadhaar-PAN Linking Deadline Extended: ফের একবার আধার প্যান সংযুক্তির সময়সীমা বাড়াল কেন্দ্র, কত তারিখ পর্যন্ত থাকবে সুযোগ জেনে নিন
এমনিতে মুসলি সম্প্রদায়ের একটা বড় অংশ উত্তরপ্রদেশে থাকে। সিএএ আইন বলবৎ হতেই সেই সম্প্রদায়ের মধ্যে ভয়ের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। সেই ভয় থেকেই আতঙ্ক ও হিংসার সূত্রপাত। বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ বেধেছে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৮ জন বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হয়েছে। সিএএ সাধারণত পাকিস্তান আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ধর্ম বাঁচাতে এদেশে চলে আসা হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি ও শিখদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। মুসলিমরা কিন্তু অনুপ্রবেশকারী হিসেবেই বিবেচিত হবে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)