Padmanabhaswamy Temple: করোনায় অনুদানে টান, কেরালা সরকারকে ১১.৭ কোটি টাকা দিতে অপারগ পদ্মনাভস্বামী মন্দির

করোনা মহামারীর (Coronavirus) প্রভাবের কারণে অনুদানে টান। সুরক্ষা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য কেরালা সরকারকে ১১.৭ কোটি টাকা দিতে তারা অক্ষম। সুপ্রিম কোর্টকে জানাল পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের (Padmanabhaswamy Temple) অস্থায়ী প্রশাসনিক কমিটি। ত্রিবাঙ্কুরের রাজপরিবার মন্দিরের দায়িত্ব না নেওয়া পর্যন্ত মন্দিরের কাজ পরিচালনার জন্য আদালত গত বছরের জুলাইয়ে দুটি কমিটি গঠন করে দেয়। এই দুটি কমিটির মধ্যে একটি কমিটি সুপ্রিম কোর্টকে বলেছে, মহামারীজনিত কারণে অনুদান কম আসছে এবং তাই অর্থ পরিশোধের জন্য অতিরিক্ত সময় দেওয়া হোক।

পদ্মনাভস্বামী মন্দির

নতুন দিল্লি, ১৩ ফেব্রুয়ারি: করোনা মহামারীর (Coronavirus) প্রভাবের কারণে অনুদানে টান। সুরক্ষা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য কেরালা সরকারকে ১১.৭ কোটি টাকা দিতে তারা অক্ষম। সুপ্রিম কোর্টকে জানাল পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের (Padmanabhaswamy Temple) অস্থায়ী প্রশাসনিক কমিটি। ত্রিবাঙ্কুরের রাজপরিবার মন্দিরের দায়িত্ব না নেওয়া পর্যন্ত মন্দিরের কাজ পরিচালনার জন্য আদালত গত বছরের জুলাইয়ে দুটি কমিটি গঠন করে দেয়। এই দুটি কমিটির মধ্যে একটি কমিটি সুপ্রিম কোর্টকে বলেছে, মহামারীজনিত কারণে অনুদান কম আসছে এবং তাই অর্থ পরিশোধের জন্য অতিরিক্ত সময় দেওয়া হোক।

সব শুনে আদালত বলেছে যে তারা এই মুহুর্তে এটি কোনও আদেশ দেবে না। শীর্ষ আদালত বলেছে, আগে কেরালা সরকার মন্দির কমিটির অনুরোধ বিবেচনা করুক হোক। মন্দিরের হিসাবের বিষয়ে আদালত বলেছে যে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে এটি গ্রহণ করা হবে। বিচারপতি ইউ ইউ ললিত ও ইন্দু মালহোত্রার বেঞ্চ এই মামলার শুনানি চলছে। আরও পড়ুন: Indigenous Mapping Portal: গুগল ম্যাপের মতোই ইসরো তৈরি করছে দেশীয় ম্যাপিং পোর্টাল

গত বছর জুলাই মাসে পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের পরিচালনার ভার ত্রিবাঙ্কুরের রাজ পরিবারের হাতেই রাখার পক্ষে রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে এই হাতবদলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার সময়ে মন্দিরের নিরাপত্তা ও দেখভালের ভার দেওয়া হয়েছিল কেরল সরকারকে। বলা হয়েছিল, এই প্রক্রিয়ায় সরকার যে টাকা খরচ করবে তা পরে মিটিয়ে দেবেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। জুলাই মাসেই মন্দির সংক্রান্ত বিষয় দেখাশোনা করার জন্য দু’টি অস্থায়ী কমিটি গঠন করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এছাড়াও আদালত বছরের পর বছর ধরে বন্ধ থাকা একটি গোপন ভল্ট খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত সাবেক রাজপরিবারের হাতেই দিয়েছে। রাজ পরিবার যুক্তি দিয়েছিল যে কল্লারা নামের ভল্টটি খোলার ফলে অভিশাপের কারণে দুর্ভাগ্য বয়ে নিয়ে আসবে।