Tripura Shocker: দা দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে স্বামীর মুণ্ডু মন্দিরে রাখলেন মহিলা!
স্বামীর গলা কেটে হত্যা করে (Beheads) রক্তেভেজা মুণ্ডু (Head) প্লাস্টিক ব্যাগে ভরে পারিবারিক মন্দিরে রাখলেন এক মহিলা। শনিবার ভোররাতে ঘটনাটি ঘটেছে ত্রিপুরার (Tripura) খোয়াই জেলার (Khowai District) ইন্দিরা কলোনি গ্রামে। ৫০ বছর বয়সি নিহত ব্যক্তির নাম রবীন্দ্র তাঁতি। অভিযুক্ত ৪২ বছরের মহিলাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। খোয়াইয়ের পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী যদিও বলেছেন যে এই হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি।
আগরতলা, ১২ মার্চ: স্বামীর গলা কেটে হত্যা করে (Beheads) রক্তেভেজা মুণ্ডু (Head) প্লাস্টিক ব্যাগে ভরে পারিবারিক মন্দিরে রাখলেন এক মহিলা। শনিবার ভোররাতে ঘটনাটি ঘটেছে ত্রিপুরার (Tripura) খোয়াই জেলার (Khowai District) ইন্দিরা কলোনি গ্রামে। ৫০ বছর বয়সি নিহত ব্যক্তির নাম রবীন্দ্র তাঁতি। অভিযুক্ত ৪২ বছরের মহিলাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। খোয়াইয়ের পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী যদিও বলেছেন যে এই হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনও জানা যায়নি। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাকে কেন্দ্র গোটা এলাকায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে।
নিহত ব্যক্তির বড় ছেলে বলেছেন, আমার মা সম্প্রতি মানসিক ব্যাধিতে ভুগতে শুরু করেছিলেন। স্থানীয় একজন তান্ত্রিকের কাছে তিনি চিকিৎসা করাচ্ছিলেন। মা সবসময় নিরামিষভোজী ছিলেন। কিন্তু গত রাতে তিনি মুরগির মাংস খান। রাতের খাওয়া শেষে আমরা সবাই ঘুমাতে চলে গিয়েছিলাম। সকালে হঠাৎ ঘুম থেকে উঠে দেখি বাবার শিরশ্ছেদ করা হয়েছে। আমার মা রক্তে ভেজা দা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে দেখে আমি হতবাক হয়ে যায়। এরপর মা ঘর থেকে বেরিয়ে এসে বাবার মাথা আমাদের মন্দিরে রেখে দেন।"
খোয়াইয়ের পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী বলেন, "মন্দিরে স্বামীর কাটা মাথা রাখার পর মহিলাকে ঘরেই ছিলেন। সেখান থেকে তাঁকে পুলিশ গ্রেফতার করে। আমরা লাশ উদ্ধার করেছি এবং মহিলাকে আটক করেছি। একটি তদন্ত শুরু হয়েছে। একটি ফরেনসিক দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নমুনা সংগ্রহ করেছে। ডাক্তারি রিপোর্ট ছাড়া অভিযুক্তের মানসিক অসুস্থতা সম্পর্কে এখনই কিছু বলা যাবে না।"