TikTok's Owner ByteDance Downsizes Indian Team: চিরতরে বন্ধ ৫৯-টি চিনা অ্যাপ, বাইটড্যান্সের ২ হাজার ভারতীয় কর্মীর ভবিষ্যত অন্ধকারে

টিকটক-সহ (Tiktok) ৫৯টি চিনা অ্যাপ চিরতরে বন্ধ হল ভারতে। এরপরই বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল বাইটড্যান্স (Bytedance) সংস্থাটি। ভারতে কর্মীছাটাই করার পথে সংস্থা। বুধবার সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে একটি আভ্যন্তরীণ বৈঠকে এমনটাই জানিয়েছে সংস্থা। ভারতের বাজারে আদৌ তারা ভবিষ্যতে কোনওদিন ফিরে আসতে পারবে কিনা, সেই নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করে।

টিকটক লোগো (Photo Credits: IANS)

নয়াদিল্লি, ২৭ জানুয়ারি: টিকটক-সহ (Tiktok) ৫৯টি চিনা অ্যাপ চিরতরে বন্ধ হল ভারতে। এরপরই বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল বাইটড্যান্স (Bytedance) সংস্থাটি। ভারতে কর্মীছাটাই করার পথে সংস্থা। বুধবার সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে একটি আভ্যন্তরীণ বৈঠকে এমনটাই জানিয়েছে সংস্থা। ভারতের বাজারে আদৌ তারা ভবিষ্যতে কোনওদিন ফিরে আসতে পারবে কিনা, সেই নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করে। আরও পড়ুন: Para-Teachers’ Agitation Row: সমকাজে সমবেতনের দাবিতে উত্তাল বিধানসভা চত্বর, গেট টপকে প্রবেশের চেষ্টা শিক্ষিকাদের

বাইটড্যান্সের তরফে জানানো হয়েছে, "এই বিষয়টি অত্যন্ত দু:খজনক। সাময়িকভাবে সংস্থার উপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর প্রায় ৭ থেকে ৮ মাস আমরা আমাদের ২ হাজারের বেশি ভারতীয় কর্মীর পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। হাজার হাজার ব্যবহারকারী, শিল্পী, স্টোরি-টেলার, শিক্ষক টিকটকের মত অ্যাপের সঙ্গে জড়িয়েছিলেন ভারতে।" সংস্থার তরফে পুনরায় অ্যাপগুলি ভারতের বাজারে চালু করার জন্য সমস্ত চেষ্টা করেও আপাতত ব্যর্থ। ভারতে বাইটড্যান্সের কর্মীসংখ্যা ছিল ২ হাজারেরও বেশি।

গত বছর জুন মাসে ইন্দো-চিন সীমান্তের গলওয়ান উপত্যকায় সংঘর্ষের কোপ এসে পড়ে ডিজিটাল দুনিয়ায়। টিকটক (TikTok), হ্যালো (Helo), ইউসি ব্রাউজারের (UC Browser) মতো জনপ্রিয় চিনা অ্যাপগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল সাময়িকভাবে। ভারতীয় ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে। এমনটাই দাবি করা হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে। এই সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য সংস্থার কাছে চেয়ে পাঠায় সরকার। কিন্তু দীর্ঘ কয়েক মাস কেটে গেলেও সঠিক কোনও প্রতিবার্তা মেলেনি অপরপক্ষ থেকে। তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার তরফে টিকটক-সহ ৫৯টি চিনা অ্যাপকে আইনি চিঠি পাঠানো হয়। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক (Ministry of Information and Technology) বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, "এই পদক্ষেপ কোটি কোটি ভারতীয় মোবাইল এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের স্বার্থ রক্ষা করবে। এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় সাইবারস্পেসের সুরক্ষা এবং সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পদক্ষেপ।"