Coronavirus Cases In India: শুক্রবার দেশ মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৪৩, মৃত্যুমিছিলে ১,১৪৭ জন
শুক্রবার দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা (Coronavirus Cases) ৩৫ হাজার ছুঁয়ে ফেলল। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্যানুযায়ী দেশে মারণ রোগের বলি ১ হাজার ১৪৭ জন। ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন ৮ হাজার ৮৮৯ জন। এই মুহূর্তে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২৫ হাজার সাত জন। মোট আক্রান্ত ৩৫ হাজার ৪৩ জন। মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছালো ১০ হাজার ৪৮-এ। মুম্বইতেই আক্রান্ত ৬ হাজার ৮৭৫ জন। দেশের মধ্যে সবথেকে করোনা বিপর্যস্ত শহর এখন মুম্বই। সেখানেই করোনায় মৃত ২৯০ জন। সমগ্র মহারাষ্ট্রে মারণ ভাইরাসের বলি ৪৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ৯৯৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭৩ জনের।
নতুন দিল্লি, ১ মে: শুক্রবার দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা (Coronavirus Cases) ৩৫ হাজার ছুঁয়ে ফেলল। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্যানুযায়ী দেশে মারণ রোগের বলি ১ হাজার ১৪৭ জন। ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন ৮ হাজার ৮৮৯ জন। এই মুহূর্তে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ২৫ হাজার সাত জন। মোট আক্রান্ত ৩৫ হাজার ৪৩ জন। মহারাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছালো ১০ হাজার ৪৮-এ। মুম্বইতেই আক্রান্ত ৬ হাজার ৮৭৫ জন। দেশের মধ্যে সবথেকে করোনা বিপর্যস্ত শহর এখন মুম্বই। সেখানেই করোনায় মৃত ২৯০ জন। সমগ্র মহারাষ্ট্রে মারণ ভাইরাসের বলি ৪৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে আক্রান্ত ১ হাজার ৯৯৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭৩ জনের।
ভারতে করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার পরিসংখ্যান ২৫ শতাংশ। যুগ্ম স্বাস্থ্য সচিব লব আগরওয়াল একদিন আগে সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন, ধীরে ধীরে দেশে করোনা আক্রান্তের সুস্থ হওয়ার হার বাড়ছে। মার্চের শেষের দিকে এই হার ছিল ১৩ শতাংশ। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২৫ শতাংশ। বিশ্বে মারণ রোগে মৃতের হারের তুলনায় ভারতে কম। এখানে মৃতের হার ৩.২ শতাংশ। আর বিশ্বে ৭.০৭ শতাংশ। এদিকে মারণ ভাইরাসের উৎপত্তি চিনের উহান শহরের ভাইরোলজির ল্যাবে। বৃহস্পতিবার অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে একথা বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। হোয়াইট হাউসের ইস্ট রুমে চলছিল সাংবাদিক সম্মেলন। সেই সময়ই জোর গলায় কোভিড-১৯ এর জন্মের দায়ভার চিনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেন ট্রাম্প। যে উহানের ভাইরোলজির ল্যাব থেকেই এসেছে করোনাভাইরাস। তবে এনিয়ে কোনও বিশদ তথ্য এখনই দিতে নারাজ প্রেসিডেন্ট। শুধু বলেছেন তদন্ত চলছে, খুব শিগগির প্রমাণ মিলবে। আরও পড়ুন- Donald Trump: কোভিড-১৯ এর জন্ম উহানের ভাইরোলজির ল্যাবে, মুখ খুললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
এনিয়ে শি জিনিপংকে দায়ী করতে নারাজ প্রেসিডেন্ট। “আমি তা বলতে চাই না। আমি তা বলতে চাই না। তবে এটা নিশ্চই বন্ধ করা যেত। এটা চিন থেকেই এসেছে এবং সেখানে একে থামিয়ে দেওয়া যেত। আমরা মনে হয় তারা বন্ধও করেছিল। গোটা পৃথিবীই এখন এটার থেকে নিষ্কৃতি চাইছে।” উহানের গ্রাউন্ড জিরোতেই এই ভাইরাস নিয়ে কিছু ঘটেছে। “চিন এই বিপর্যয়কে রুখতে পারতো। তারা হয় ভাইরাসটির ভয়াবহতা রুখতে অক্ষম ছিল, নয় তো ইচ্ছে করেই ছড়িয়েছে। আর এর জেরে বিশ্ব বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে।”