IPL Auction 2025 Live

ইতিহাস ভারতীয় রেলের, তেজস এক্সপ্রেস ২ ঘণ্টা দেরি করায় প্রত্যেক যাত্রীকে ২৫০ টাকা ক্ষতিপূরণ

ভারতীয় রেলের (Indian Railways) ইতিহাসে এই প্রথম। ট্রেন দেরিতে চলায় ক্ষতিপূরণ (Compensation) দেবে রেল। সদ্য চালু হওয়া তেজস এক্সপ্রেসের (Tejas Express) যাত্রীদের প্রত্যেককে ২৫০ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রেন প্রায় ২ ঘণ্টা দেরিতে চলায় এই ক্ষতিপূরণ পাবেন যাত্রীরা। লখনউ থেকে ওই ট্রেনে চড়েন প্রায় ৪৫১ জন যাত্রী। প্রায় ৫০০ জন নতুন দিল্লি স্টেশন থেকে ওই ট্রেনে চড়েন। লখনউয়ের আইআরসিটিসি (IRCTC)-র চিফ রিজিওনাল ম্যানেজার (CRM) অশ্বিনী শ্রীবাস্তব (Ashwini Srivastava) বলেন, "আমরা সমস্ত যাত্রীদের মোবাইল ফোনে একটি লিঙ্ক পাঠিয়েছি যাতে তাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারেন। যারা আবেদন করবেন তাঁরা টাকা ফেরত পাবেন।"

তেজস এক্সপ্রেস (Photo Credits: Flickr)

লখনউ, ২০ অক্টোবর: ভারতীয় রেলের (Indian Railways) ইতিহাসে এই প্রথম। ট্রেন দেরিতে চলায় ক্ষতিপূরণ (Compensation) দেবে রেল। সদ্য চালু হওয়া তেজস এক্সপ্রেসের (Tejas Express) যাত্রীদের প্রত্যেককে ২৫০ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রেন প্রায় ২ ঘণ্টা দেরিতে চলায় এই ক্ষতিপূরণ পাবেন যাত্রীরা। লখনউ থেকে ওই ট্রেনে চড়েন প্রায় ৪৫১ জন যাত্রী। প্রায় ৫০০ জন নতুন দিল্লি স্টেশন থেকে ওই ট্রেনে চড়েন। লখনউয়ের আইআরসিটিসি (IRCTC)-র চিফ রিজিওনাল ম্যানেজার (CRM) অশ্বিনী শ্রীবাস্তব (Ashwini Srivastava) বলেন, "আমরা সমস্ত যাত্রীদের মোবাইল ফোনে একটি লিঙ্ক পাঠিয়েছি যাতে তাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারেন। যারা আবেদন করবেন তাঁরা টাকা ফেরত পাবেন।"

৪ অক্টোবর চালু হয় এই তেজস এক্সপ্রেস। এটি হল ভারতীয় রেলের প্রথম বেসরকারি ট্রেন (first corporatised train of Indian Railways)। যা ভারতীয় রেলওয়ে ক্যাটারিং অ্যান্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশন (IRCTC) দ্বারা পরিচালিত। তবে ক্ষতিপূরণ তখনই দেওয়া হয় যখন ট্রেন নির্দিষ্ট সময়সূচির পর গন্তব্যস্থলে পৌঁছোবে। যদি ট্রেন দেরিতে যাত্রা শুরু করেও নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারে তবে আর ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না। আরও পড়ুন: পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে পাল্টা আঘাত ভারতীয় সেনার, ধ্বংস ৪ জঙ্গিঘাঁটি; নিহত ৪-৫ পাকিস্তানি সেনা

শনিবার সকাল ৬টা ১০ মিনিটে ছাড়ার কথা থাকলেও সকাল ৮ টা ৫৫ মিনিটে লখনউ থেকে যাত্রা শুরু করে। বেলা ১২টা ২৫ মিনিটের পরিবর্তে ৩টে ৪০ মিনিটে নতুন দিল্লিতে পৌঁছোয়। ফিরতি রুটে নতুন দিল্লি থেকে বেলা ৩টে ৩৫ মিনিটের পরিবর্তে বিকেল ৫ টা ৩০ মিনিটে রওনা হয় তেজস এক্সপ্রেস। জানা যাচ্ছে, এই দেরির কারণ ছিল ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ। নির্দিষ্ট যাত্রার আগে যে কোনও ট্রেনের প্রাথমিক রক্ষণাবেক্ষণ করতেই হয়। শনিবার ভোর ৪ টে নাগাদ তেজসের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু হয়নি। কারণ, ইয়ার্ডে থাকার সময় লখনউ স্টেশনেই ট্রেনের একটি কোচ বেলাইন হয়ে যায়।

জানা যাচ্ছে, বিলম্বের ফলে বিরক্তি বা ক্ষোভ পুষিয়ে দিতে যাত্রীদের অতিরিক্ত চা, দুপুরের খাবার দেওয়া হয়েছিল। যাত্রীদের দেওয়া রিফ্রেশমেন্ট প্যাকেটে লেখা ছিল "বিলম্বের জন্য দুঃখিত"। ট্রেন দেরিতে ছাড়বে বলে যাত্রীদের উদ্দেশ্যে বারেবারে ঘোষণাও করা হয়।