COVID-19 Vaccine: সিরাম ইন্সটিটিউটের সিইও আদর পুনাওয়ালার টুইটকে হাতিয়ার করে মোদি সরকারকে খোঁচা রাহুল গান্ধীর
দেশবাসীকে করোনা ভ্যাকসিন প্রয়োগের জন্য কেন্দ্র সরকারের কাছে পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে কিনা তা নিয়ে শনিবারই প্রশ্ন তোলেন সিরাম ইন্সটিটিউটের সিইও আদর পুনাওয়ালা। সেই প্রশ্নকেই হাতিয়ার করেই মোদি সরকারকে ফের নিশানা করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস সাংসদের বক্তব্য, কিন্তু সরকারের জবাব পাওয়ার জন্য দেশবাসী আর কতদিন অপেক্ষা করবে? তবু যদি কোভিড অ্যাকসেস কৌশল হত মন কি বাত। গতকাল সিরাম ইন্সটিটিউটের সিইও প্রশ্ন তোলেন, করোনা ভ্যাকসিন কেনা ও বণ্টনে চাই ৮০ হাজার কোটি টাকা। এত টাকা আছে ভারত সরকারের?
নতুন দিল্লি, ২৭ সেপ্টেম্বর: দেশবাসীকে করোনা ভ্যাকসিন (Corona Vaccine) প্রয়োগের জন্য কেন্দ্র সরকারের কাছে পর্যাপ্ত অর্থ রয়েছে কিনা তা নিয়ে শনিবারই প্রশ্ন তোলেন সিরাম ইন্সটিটিউটের (Serum Institute) সিইও (CEO) আদর পুনাওয়ালা (Adar Poonawalla)। সেই প্রশ্নকেই হাতিয়ার করেই মোদি সরকারকে ফের নিশানা করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। কংগ্রেস সাংসদের বক্তব্য, কিন্তু সরকারের জবাব পাওয়ার জন্য দেশবাসী আর কতদিন অপেক্ষা করবে? তবু যদি কোভিড অ্যাকসেস কৌশল হত মন কি বাত। গতকাল সিরাম ইন্সটিটিউটের সিইও প্রশ্ন তোলেন, করোনা ভ্যাকসিন কেনা ও বণ্টনে চাই ৮০ হাজার কোটি টাকা। এত টাকা আছে ভারত সরকারের?
সিরাম ইনস্টিটিউটই ভারতে অক্সফোর্ডের টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করছে। আদর পুনাওয়ালা শনিবার টুইট করে লেখেন,“কেন্দ্র সরকারের কাছে ৮০ হাজার কোটি টাকা আছে তো? কারণ, সকল দেশবাসীর জন্য করোনা ভ্যাকসিন কিনতে ও পৌঁছে দিতে আগামী এক বছরের মধ্যে এই অঙ্কের টাকাই প্রয়োজন।” আরেকটি টুইটে তিনি লেখেন, “আমি এই প্রশ্নটা করছি, কারণ ভারতের ও বিদেশের ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক নির্দিষ্ট গাইডলাইনস দিতে হবে। ভারতের জন্য কত টিকা প্রয়াজন, কীভাবে তা সরবরাহ হবে, তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট ভাবনাচিন্তা দরকার”। তিনি আরও জানান, দেশজুড়ে ভ্যাক্সিনেশন করতে প্রয়োজন প্রায় ৮০,০০০ কোটি টাকা। আরও পড়ুন, করোনা বিজেপির মহিলা মোর্চার সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল
রাহুল গান্ধীরও প্রশ্ন করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের পর কতদিন ভারতবাসী অপেক্ষা করবে? যদিও স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছিলেন, সারা দেশে এই ভ্যাকসিন পৌঁছে দিতে সরকার নির্দিষ্ট গাইডলাইনস তৈরি করছে। একই কথা জানিয়েছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধনের গলাতেও। কিন্তু সেই গাইডলাইন মেনে প্রতিষেধক কেনার বা পৌঁছে দেওয়ার অর্থ কেন্দ্রর কাছে রয়েছে কিনা সি প্রশ্নই তুললেন সিরাম কর্ণধার।