Farmers' Protest: আজ কৃষক আন্দোলনের ২৭ দিন; অবরুদ্ধ গাজিপুর, দিল্লি-গাজিয়াবাদ সীমান্ত
কৃষক আন্দোলন আরও জোরদার করতে দিল্লির হাড়কাঁপানো ঠান্ডাকে উপেক্ষা করে গাজিপুর সীমান্ত অর্থাৎ দিল্লি-গাজিয়াবাদ সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে কৃষকেরা। যার প্রভাবেই গাড়ি চলাচলে ব্যাঘাত ঘটেছে। দিল্লি-মিরাট এক্সপ্রেসওয়েতে দিল্লির দিকে যেতে গাজিপুর এবং গাজিয়াবাদের রাস্তায় যান চলাচল ব্যাহত। দিল্লি পুলিশ অন্য রাস্তা ব্যবহার করার কথা জানিয়ে দেয়।
নতুন দিল্লি, ২২ ডিসেম্বর: কৃষক আন্দোলন (Farmes' Protest) আরও জোরদার করতে দিল্লির হাড়কাঁপানো ঠান্ডাকে উপেক্ষা করে গাজিপুর সীমান্ত অর্থাৎ দিল্লি-গাজিয়াবাদ সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে কৃষকেরা। যার প্রভাবেই গাড়ি চলাচলে ব্যাঘাত ঘটেছে। দিল্লি-মিরাট এক্সপ্রেসওয়েতে দিল্লির দিকে যেতে গাজিপুর এবং গাজিয়াবাদের রাস্তায় যান চলাচল ব্যাহত। দিল্লি পুলিশ অন্য রাস্তা ব্যবহার করার কথা জানিয়ে দেয়।
যদিও আন্দোলন গোষ্ঠী ভারত কিষান ইউনিয়নের মুখপাত্র রাকেশ টিকাইত বলেছেন, "আমরা কারও অসুবিধে করছি না। গতকাল কৃষকরা দিল্লি-গাজিপুর সড়কে কয়েক মিনিটের জন্য যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন এবং রাস্তা অবরুদ্ধ করেননি। কৃষকদের অবস্থান বোঝাতে পথযাত্রীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন।" আরও পড়ুন, ২০ হাজারের নিচে দৈনিক সংক্রমণ, ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়ালো ১.৭৫ কোটি
কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, "আমরা কৃষির মন্ত্রীর কাছ থেকে এখনও কোনও বৈঠকের আমন্ত্রণ পাইনি। কৃষকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সরকার তিনটি কৃষি আইন ফিরিয়ে না নিলে অবস্থানে অনড় থাকবেন। সরকার নিজেই আমাদের কাছে আসবে। " সমস্ত কৃষক ইউনিয়নের আজ কথাবার্তা হয়েছে এবং পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।
কৃষকদের বিক্ষোভ মঙ্গলবার ২৭ দিন অতিক্রম করেছে। হাজার হাজার কৃষক এই 'কৃষক বিরোধী' আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে চলেছেন। তারা আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে। কৃষক নেতা এবং কেন্দ্র, এখনও পর্যন্ত পঞ্চম দফার আলোচনার পরও কোনো সমাধানসূত্র মেলেনি। কৃষকরাও সরকারের খসড়া প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে এবং আইনগুলি বাতিল না হওয়া পর্যন্ত তা ফিরিয়ে দিতে অস্বীকার করেছে।