Kisan Drones: ১০০টি কিষাণ ড্রোনের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

১০০টি কিষাণ ড্রোনের (kisan Drones) সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Prime Minister Narendra Modi)। কীটনাশক স্প্রে করার জন্য বা বাজারে কৃষি-পণ্য নিয়ে যাওয়ার জন্য এই কিষাণ ড্রোন ব্যবহার করা হবে। ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিজের বক্তব্যে বিভিন্ন সেক্টরের উল্লেখ করেছেন, যেখানে ইতিমধ্যেই ড্রোনের ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি প্রজাতন্ত্র দিবসের বিটিং রিট্রিট অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত ১ হাজার ড্রোনের উদাহরণ টানেন। এছাড়াও জমি জরিপ ও নথিভুক্ত করার জন্য এবং দুর্গম এলাকায় ওষুধ, টিকা সরবরাহে ড্রোনের ব্যবহারের বিষয়টিও তুলে ধরেন।

kisan Drones (Photo: PTI)

নতুন দিল্লি, ১৯ ফেব্রুয়ারি: ১০০টি কিষাণ ড্রোনের (Kisan Drones) সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Prime Minister Narendra Modi)। কীটনাশক স্প্রে করার জন্য বা বাজারে কৃষি-পণ্য নিয়ে যাওয়ার জন্য এই কিষাণ ড্রোন ব্যবহার করা হবে। ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিজের বক্তব্যে বিভিন্ন সেক্টরের উল্লেখ করেছেন, যেখানে ইতিমধ্যেই ড্রোনের ব্যবহার করা হচ্ছে। তিনি প্রজাতন্ত্র দিবসের বিটিং রিট্রিট অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত ১ হাজার ড্রোনের উদাহরণ টানেন। এছাড়াও জমি জরিপ ও নথিভুক্ত করার জন্য এবং দুর্গম এলাকায় ওষুধ, টিকা সরবরাহে ড্রোনের ব্যবহারের বিষয়টিও তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, "ড্রোনের মাধ্যমেও সার স্প্রে করা হচ্ছে। 'কিষাণ ড্রোন' একটি নতুন যুগের বিপ্লব। খুব শীঘ্রই, উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ড্রোন কৃষকদের তাজা শাকসবজি, ফল এবং ফুল সরাসরি বাজারে পাঠাতে সাহায্য করবে। জেলেরা এখান থেকে তাজা মাছ পাঠাতে পারবেন। যদি কৃষক বা মৎস্যজীবীরা অল্প সময়ে তাঁদের পণ্য পাঠাতে পারেন, তবে এতে তাঁদের আয় বাড়বে। এই ধরনের অনেক সুযোগ আমাদের দরজায় কড়া নাড়ছে। আমি খুশি যে দেশের আরও অনেক কোম্পানি এই দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।"

মোদী আরও জানান, ভারত ড্রোন স্টার্টআপের জন্য একটি নতুন ইকোসিস্টেম চালু করা হয়েছে। তিনি জোরের সঙ্গে বলেন, "আমি নিশ্চিত, ভারত এই ক্ষেত্রে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। আজকের এই অনুষ্ঠান কেবল ড্রোন সেক্টরের জন্য একটি মাইলফলক হবে না বরং অনেক সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে। আমাকে বলা হয়েছে যে গরুড় অ্যারোস্পেস আগামী ২ বছরে ১ লাখ 'মেড ইন ইন্ডিয়া' ড্রোন তৈরির পরিকল্পনা করেছে। এতে শত শত যুবকের কর্মসংস্থান ও সুযোগ সৃষ্টি হবে।"

এই বছরের বাজেট ঘোষণায় প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রের মধ্যে কিষান ড্রোন ব্যবহারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।