Jagat Prakash Nadda: অমিত শাহর পর বিজেপির নতুন সর্বভারতীয় সভাপতি হচ্ছেন জেপি নাড্ডা, আজই মনোনয়ন
দলের কার্যনির্বাহী সভাপতির পদ থেকে একেবারে সর্বভারতীয় সভাপতির পদে আসীন। হ্যাঁ আজই অমিত শাহর জায়গায় আসতে চলেছেন বিজেপির জগৎ প্রকাশ ওরফে জেপি নাড্ডা (Jagat Prakash Nadda)। দলের নতুন সভাপতি নির্বাচনে বিজেপির প্রধান কার্যালয়ে একেবারে হইহই ব্যাপার ঘটতে চলেছে। সোমবার সকাল সাড়ে দশটাতে মনোনয়ন জমা দেবেন জেপি নাড্ডা, এমনটাই খবর মিলেছে। সম্ভবত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতবেন নাড্ডা। দলের সভাপতি নির্বাচিত হলে আনুষ্ঠানিক ভাবে বক্তৃতা করে তাঁকে সংবর্ধিত করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
নতুন দিল্লি, ২০ জানুয়ারি: দলের কার্যনির্বাহী সভাপতির পদ থেকে একেবারে সর্বভারতীয় সভাপতির পদে আসীন। হ্যাঁ আজই অমিত শাহর জায়গায় আসতে চলেছেন বিজেপির জগৎ প্রকাশ ওরফে জেপি নাড্ডা (Jagat Prakash Nadda)। দলের নতুন সভাপতি নির্বাচনে বিজেপির প্রধান কার্যালয়ে একেবারে হইহই ব্যাপার ঘটতে চলেছে। সোমবার সকাল সাড়ে দশটাতে মনোনয়ন জমা দেবেন জেপি নাড্ডা, এমনটাই খবর মিলেছে। সম্ভবত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতবেন নাড্ডা। দলের সভাপতি নির্বাচিত হলে আনুষ্ঠানিক ভাবে বক্তৃতা করে তাঁকে সংবর্ধিত করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সাড়ে বারোটা থেকে দেড়টার মধ্যে মনোনয়ন চেকিংয়ের পর প্রত্যাহারের সময়সীমা দেড়টা থেকে দুপুর আড়াইটের মধ্যে।
এদিকে নাড্ডার সমালোচকরা অবশ্য মনে করছেন যে নামেই তিনি দলের সভাপতি হবেন। আসল নিয়ন্ত্রণ থাকবে সেই অমিত শাহের হাতেই। তবে বিজেপি এই সব কথায় পাত্তা দিতে রাজি নয়। তাদের পাল্টা, “ওঁরা পারিবারিক নেতৃত্বের বাইরে কিছু ভাবতেই পারেন না।” বিজেপির অনেক দিনের কর্মী নাড্ডা ১৯৯৩ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তিন বার তিনি হিমাচলপ্রদেশের বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৯৮-২০০৩ সাল পর্যন্ত তিনি প্রথমে স্বাস্থ্য ও পরে বন ও পরিবেশমন্ত্রী হয়েছিলেন। ২০০৮-২০১০ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন বিজ্ঞান বিষয়ক মন্ত্রী। ২০১০ সালে নাড্ডা দিল্লিতে এসে জাতীয় নেতাদের সঙ্গে কাজ করতে শুরু করেন। ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে তিনি রাজ্যসভার সাংসদ হন। ২০১৪-তে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদ, ২০১৯-এ দলের কার্যনির্বাহী সভাপতি, আর ২০২০-র শুরুতেই অমিত শাহর আসনে বসতে চলছেন জেপি নাড্ডা। আরও পড়ুন-Dilip Ghosh: ‘বিজেপি ক্ষমতায় এলে সরকারি সম্পত্তি বিনষ্টকারীদের গুলি করে মারব’, বললেন দিলীপ ঘোষ
২০১৯-এর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে অমিত শাহ জানিয়ে দেন দলে তাঁর যে কাজ রয়েছে সেই দায়িত্ব অন্য কাউকে দেওয়া হোক। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাজেই মনোনিবেশ করতে চান। তবে এখনও দলের সর্বভারতীয় সভাপতির পদে তিনিই রয়েছেন। এবার সেই পদ হাতবদল হতে চলেছে। বিজেপি নির্বাচন কমিটির প্রধান রাধামোহন সিং ইতিমধ্যেই নির্বাচনের পুরো নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছেন। “প্রথম পর্যায়ে এনরোলমেন্ট ড্রাইভ সফল ভাবে হয়েছে, ৭৫ শতাংশ বুথ কমিটি হওয়ার পরে, ৫০ শতাংশ মণ্ডল কমিটি হওয়ার পরে এবং বিজেপির সংবিধান মেনে ২১টি রাজ্যে দলীয় সভাপতি নির্বাচনের পরে আমি সানন্দে ঘোষণা করছি যে এবার বিজেপির জাতীয় সভাপতি নির্বাচিত করা হবে।”
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)