Dharmendra Pradhan: যারা 'ভারত মাতা কি জয়' বলতে প্রস্তুত তারাই এদেশে থাকতে পারবে: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান

"ভারত মাতা কি জয় (Bharat Mata Ki Jai) যারা বলবে একমাত্র তাদেরই এদেশে থাকার অধিকার রয়েছে। এদেশে থাকতে হলে ভারত মাতা কি জয় বলতে হবে।" শনিবার পুনেতে একথা বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ( Dharmendra Pradhan)। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (Akhil Bhartiya Vidyarthi Parishad) ৫৪তম জেলা সম্মেলনে তিনি বলেন, "ভগৎ সিং, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর বলিদান ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। স্বাধীনতার ৭০ বছর পর কে দেশের নাগরিক আর কে নয়, তা নিয়ে দ্বন্দ্বে পড়ার কোনও মানে নেই। আমরা এই দেশটাকে ধর্মশালা (Dharam Shala) করে ফেলতে চাই না। এদেশে থাকতে হলে ভারত মাতা কি জয় বলতে হবে।"

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান (Photo Credits: Twitter, @dpradhanbjp)

পুনে, ২৯ ডিসেম্বর: "ভারত মাতা কি জয় (Bharat Mata Ki Jai) যারা বলবে একমাত্র তাদেরই এদেশে থাকার অধিকার রয়েছে। এদেশে থাকতে হলে ভারত মাতা কি জয় বলতে হবে।" শনিবার পুনেতে একথা বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ( Dharmendra Pradhan)। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (Akhil Bhartiya Vidyarthi Parishad) ৫৪তম জেলা সম্মেলনে তিনি বলেন, "ভগৎ সিং, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর বলিদান ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। স্বাধীনতার ৭০ বছর পর কে দেশের নাগরিক আর কে নয়, তা নিয়ে দ্বন্দ্বে পড়ার কোনও মানে নেই। আমরা এই দেশটাকে ধর্মশালা (Dharam Shala) করে ফেলতে চাই না। এদেশে থাকতে হলে ভারত মাতা কি জয় বলতে হবে।"

জাতীয় নাগরিক পঞ্জি (National Register of Citizens) নিয়ে বিরোধীদের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, তারা চায় যে দেশ ধর্মশালা হয়ে উঠুক। তাঁর প্রশ্ন, "আমরা কি এখন আমাদের দেশকে একটি ধর্মশালায় পরিণত করতে যাচ্ছি? যেখানে যে কেউ নির্বিঘ্নে ঘোরাঘুরি করতে পারে?" এরপরই তিনি বলেন, "অতএব, আমাদের এই চ্যালেঞ্জ নেওয়া দরকার এবং আমাদের এটা নিশ্চিত করতে হবে যে যারা কেবল 'ভারত মাতা কি জয়' বলতে প্রস্তুত তারাই কেবল এদেশে থাকতে পারে।" আরও পড়ুন:  Mukhtar Abbas Naqvi: 'পাকিস্তান ফিরে যান' মন্তব্যে জড়িত মেরঠ পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে যোগী সরকারকে 'দ্রুত কড়া পদক্ষেপ' নেওয়ার নির্দেশ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মোখতার আব্বাস নকভির

বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে তাদের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছিল আগেই। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই আরও এক বার প্রশ্ন উঠে গেল উত্তরপ্রদেশ পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। এ বার তাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক মন্তব্যের অভিযোগ উঠল। আর সেই অভিযোগ উঠেছে মেরঠের পুলিশ সুপার অখিলেশ নারায়ণের বিরুদ্ধে। শুক্রবার হিংসা চলাকালীন তাঁর সেই মন্তব্যের একটি ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। সেই ভিডিয়োকে ঘিরেই এখন শোরগোল পড়ে গেছে। আজ পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে যোগী সরকারকে দ্রুত কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নকভি। তিনি বলেন, "ভিডিয়োটি খতিয়ে দেখা হবে। এটি যদি সত্যি হয় তাহলে এই বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান। দেশে অশান্তি ছড়ালে তা কোনওভাবেই সহ্য করা হবে না। তা পুলিশকর্মী হোক কিংবা জনতা। এরকম মন্তব্য সহ্য করা হবে না। ভারতের মত গণতান্ত্রিক দেশে এটি করা উচিত নয়।"

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now