IPL Auction 2025 Live

Omicron: জানুয়ারির শেষে তৃতীয় ঢেউ? ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ওমিক্রন সংক্রমণ শিখর ছুঁতে পারে, আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের

মহারাষ্ট্র শুধু নয়, গোটা ভারত জুড়েই ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে ওমিক্রন সংক্রমণ প্রবল গতিতে হবে। ১৫ ফেব্রুয়ারিতে তা শিখর ছুঁয়ে ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ওই বিশেষজ্ঞ।

Omicron (Photo Credit: File Photo)

দিল্লি, ১৯ জানুয়ারি:  গোটা দেশ জুড়ে বাড়ছে করোনা (Corona) আক্রান্তের সংখ্যা। ডেল্টাকে ছাপিয়ে বর্তমানে উঠে আসতে শুরু করেছে করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ। তবে আক্রান্তের সংখ্যা বর্তমানে যতই বাড়ুক না কেন, ফেব্রুয়ারির মাঝ বরাবর ওমিক্রনের প্রভাব আরও জোরদার হবে। এমনকী, ১৫ ফেব্রুয়ারির আশপাশে ভারতে ওমিক্রনে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা আইএএনএসের সাক্ষাৎকারে  চিকিৎসক  শশাঙ্ক যোশী জানান, মুম্বই এবং দিল্লিতে যেভাবে ওমিক্রন ছড়াচ্ছে, তাতে পড়ছে দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) সংক্রমণের ছাপ। যা অত্যন্ত প্রবল গতিতে মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। ফলে মুম্বইতে (Mumbai)  ইতিমধ্যেই ওমিক্রন সংক্রমণ শিখর ছুঁয়েছে। তবে গোটা মহারাষ্ট্রে করোনার এই প্রজাতি ফেব্রুয়ারির মাঝ বরাবর শিখর ছুঁয়ে ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন শশাঙ্ক যোশী।

মহারাষ্ট্র (Maharashtra) শুধু নয়, গোটা ভারত জুড়েই ফেব্রুয়ারির প্রথম থেকে ওমিক্রন (Omicron)  সংক্রমণ প্রবল গতিতে হবে। ১৫ ফেব্রুয়ারিতে তা শিখর ছুঁয়ে ফেলবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ওই বিশেষজ্ঞ। তবে আশার কথা, এপ্রিল মাসে হয়ত ওমিক্রন ভারতে গতি হারাবে। ফলে করোনার এই প্রজাতির থাবা এপ্রিল থেকে কমজোরি হতে পারে বলে আশঙ্কা লীলাবতী হাসপাতালের ওই চিকিৎসকের।

আরও পড়ুন:  Raima Islam Shimu: নৃশংসভাবে খুন রাইমা, বাঙালি অভিনেত্রীকে হত্যার পর স্বামীর কীর্তি শুনলে শিউরে উঠবেন

সম্প্রতি ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিকাল ইনস্টিটিউডের একটি গবেষেণাপত্রের মাধ্যমে জানা যায়, জানুয়ারির শেষ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝ বরাবর পর্যন্ত গোটা দেশে প্রতিদিন গড়ে ১০ লক্ষ করে মানুষ ওমিক্রনে আক্রান্ত হতে পারেন। ওই সময়ই ভারতের ওমিক্রন শিখর ছুঁয়ে ফেলবে বলে আশঙ্কা। তবে মার্চের প্রথম থেকে সংক্রমণ ক্রমশ কমতে শুরু করবে। মার্চের পর যদি করোনার আর কোনও নয়া ভ্যারিয়েন্টের আগমণ না হয়, তাহলে ক্রমশ কোভিডমুক্ত ভারত হয়ত দেখা যাবে বলেও আশা শশাঙ্ক যোশীর। তবে আপাতত গোটা দেশে সংক্রমণ কীভাবে রোধ করা যায়, সেদিকে তাকিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।