Farmers' Protest: ভারত বনধ নয়, ৬ ফেব্রুয়ারি দেশজুড়ে জাতীয় ও রাজ্য মহাসড়ক অবরোধ করবে আন্দোলনরত কৃষক সংগঠনগুলি

কৃষক আন্দোলন এবার আরও জোরালো। ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা এবং কেন্দ্রীয় বাজেটের বিরোধিতায় আগামী ৬ ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় ও রাজ্য মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে আন্দোলন করবে কৃষক সংগঠনগুলি। ওই দিন রাত ১২ টা থেকে দুপুর তিনটার মধ্যে রাস্তা অবরোধ করা হবে বলে জানান কৃষক সংগঠন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা, বলবীর সিং রাজেওয়াল। ভারত বনধ নয়, হবে রাস্তা বনধ। সমস্ত মূল সড়কগুলি ওই দিন নির্দিষ্ট সময়ে অবরোধ করা হবে। শুধুমাত্র দিল্লিই নয়, দেশজুড়ে জাতীয় এবং রাজ্য মহাসড়কগুলি অবরোধ করা হবে।

আন্দোলনরত কৃষক (Photo Credits: ANI)

নতুন দিল্লি, ৩ ফেব্রুয়ারি: কৃষক আন্দোলন (Farmers' Protest) এবার আরও জোরালো। ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা এবং কেন্দ্রীয় বাজেটের বিরোধিতায় আগামী ৬ ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় ও রাজ্য মহাসড়ক অবরুদ্ধ করে আন্দোলন করবে কৃষক সংগঠনগুলি। ওই দিন রাত ১২ টা থেকে দুপুর তিনটার মধ্যে রাস্তা অবরোধ করা হবে বলে জানান কৃষক সংগঠন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা, বলবীর সিং রাজেওয়াল। ভারত বনধ নয়, হবে রাস্তা বনধ। সমস্ত মূল সড়কগুলি ওই দিন নির্দিষ্ট সময়ে অবরোধ করা হবে। শুধুমাত্র দিল্লিই নয়, দেশজুড়ে জাতীয় এবং রাজ্য মহাসড়কগুলি অবরোধ করা হবে।

আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি ভারত বনধ বলে অনেক খবর ছড়ায়, তা একেবারেই ভুল। ১ ফেব্রুয়ারি 'চাক্কা জ্যাম'-র (Chakka Jam) কথা ঘোষণা করেনস্বরাজ ভারতের প্রধান যোগেন্দ্র যাদব এবং ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা, বলবীর সিং রাজেওয়ালও।

আরও পড়ুন, কয়েক স্তরের কাঁটাতারের বেড়া, কংক্রিটের ব্যারিকেড, বিক্ষুব্ধ কৃষকদের রুখতে উড়ছে ড্রোন, সশস্ত্র বাহিনীর সতর্ক পাহারায় গাজিপুর সীমান্ত

এই আন্দোলনরত কৃষকদের রুখতে উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর সীমান্তে (Ghazipur Turns Fortress) তিন চার স্তরের ব্যারিকেড দিল দিল্লি পুলিশ। প্রথমে পর পর কাঁটাতারের বেড়া। তারপর কংক্রিটের ব্যারিকেড দিয়ে তাতে চলছে ঢালাইয়ের কাজ। প্রত্যেকটা ব্যারিকেডের পর রাস্তা জুড়ে পোঁতা হয়েছে পেরেক ও গজাল। কোথাও আবার রীতিমতো পরিখা কেটে আন্দোলনরত কৃষকদের থেকে সীমান্ত সুরক্ষিত রাখতে চেয়েছে সরকার। এসবের বাইরে আড়াআড়ি ভাবে দাঁড় করানো পুলিশের গাড়ি। তারও পরে সদা সতর্ক পাহারায় রয়েছে দিল্লি পুলিশ। এভাবেই রাজধানীর তিন সীমান্ত সিঙ্ঘু, টিকরি ও গাজিপুরকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়েছে দিল্লি পুলিশ। দেখলে ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত বলে ভ্রম হতেই পারে।

উত্তরপ্রদেশের প্রবেশের মুখে দিল্লি মেরঠ রাজ্যসড়ক দখল করে নভেম্বর মাস থেকে বসে আছেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকায়িত ও অন্যান্য সদস্যরা।