Nitin Gadkari: করোনার ত্রাসে গোটা বিশ্বের চিন বিরোধী ছবি ভারতীয় অর্থনীতিতে আশীর্বাদ হতে পারে, নীতিন গডকরি

সীমান্ত সমস্যাকে কেন্দ্র করে ভারত ও চিনের মধ্যে উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বেজুড়ে মৃত্যু বার্তা নিয়ে আসা মহামারী করোনা সম্পর্কে তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে চিনের বিরুদ্ধে। এনিয়ে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গডকরি (Nitin Gadkari) বলেন, গোটা বিশ্ব এখন চিনের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে যা ভারতের জন্য শাপে বর হতে পারে। এসব কারণেই দেশের রফতানির উপরে জোরও দেন তিনি। তিনি বলেন, “গোটা বিশ্ব এখন চিনের থেকে দূরত্ব বাড়াচ্ছে। এই ভারতীয় অর্থনীতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এখন ভারতের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়তে মুখিয়ে আছে।”

নীতিন গডকরি (Photo Credits-ANI)

নতুন দিল্লি, ১৯ জুন: সীমান্ত সমস্যাকে কেন্দ্র করে ভারত ও চিনের মধ্যে উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বেজুড়ে মৃত্যু বার্তা নিয়ে আসা মহামারী করোনা সম্পর্কে তথ্য গোপনের অভিযোগ উঠেছে চিনের বিরুদ্ধে। এনিয়ে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় পরিবহন মন্ত্রী নীতিন গডকরি (Nitin Gadkari) বলেন, গোটা বিশ্ব এখন চিনের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে যা ভারতের জন্য শাপে বর হতে পারে। এসব কারণেই দেশের রফতানির উপরে জোরও দেন তিনি। তিনি বলেন, “গোটা বিশ্ব এখন চিনের থেকে দূরত্ব বাড়াচ্ছে। এই ভারতীয় অর্থনীতির জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এখন ভারতের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়তে মুখিয়ে আছে।”

তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতিতে আমাদের বিদেশ থেকে পণ্যদ্রব্য আমদানি কমাতে হবে। বিদেশে দেশীয় দ্রব্যসামগ্রীর রফতানি বাড়াতে হবে। এদিন ভারতের বিদ্যুৎ চালিত যানের রোডম্যাপ সংক্রান্ত এক আলোচনায় গডকরি বলেন, চিনের প্রতি নির্ভরতা কমানোর সময় এবার এসেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ মনে করে বিশ্বে মহামারী করোনাভাইরাস ছড়ানোর মূলে রয়েছে চিন। এনিয়ে স্বাধীনভাবে করোনাভাইরাস মহামারীর তদন্তের দাবিও জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। গতমাসে এমন খবরও সামনে এসেছিল যে জাপান দেশের বিভিন্ন সংস্থাকে ভর্তুকি দেবে যাতে তারা চিনের সঙ্গে বাণিজ্যে ইতি টানে। মে মাসে লাদাখে ভারতীয় সীমায় লাল ফৌঁজের দখলদারির ঘটনায় চিন ভারত সম্পর্কেও দাঁড়ি টেনে দেয়। এনিয়ে ১৫ জুন রাতে গলওয়ান উপত্যকায় দুই দেশের সেনার মধ্যে সংঘর্ষও হয়। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২০ জন ভারতীয় জওয়ান শহিদ হয়েছেন। আহত ৫৮ জন। আরও পড়ুন-Mamata Banerjee: শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে থাকছেন মমতা ব্যানার্জি

ভারতীয় সেনার জবাবা ৪৫ জন চিনা সেনাও নিহত হয়েছে। গলওয়ান উপত্যকায় এই সংঘর্ষের পরেই দেশজুড়ে চিনা পণ্য বর্জনের ঢেউ উঠেছে। চিনের রেলওয়ের রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্টের কাজে নিযুক্ত দেশের বেসরকারি সংস্থা ইতিমধ্যেই বরাত বাতিল করে দিয়েছে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now