International beer day 2019- বিয়ার পানেই যৌবন বাড়ে, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

প্রিয়তমাকে বলতে পেরেছেন মনের কথা, তারপর আনন্দ আর ধরে রাখতে পারছেন না। বিদেশ বিভুঁইয়ে একা থাকেন, বন্ধুদের নিয়ে যে পাবে গিয়ে সোমরসে বুঁদ হবেন সে সুযোগও নেই। তখন একটাই ভাললাগা মন জুড়ে থাকে, অফিস শেষে আস্তানায় ফিরে অ্যারোমা স্নান। আর তারপর প্রিয় ব্যালকনিতে বেতের চেয়ারে গা এলিয়ে চোখ বন্ধ করে শুনুন পছন্দের রবীন্দ্র সংগীত হাতে ধরা থাক বিয়ারের গ্লাস, ক্যান হলেও ক্ষতি নেই।

প্রতীকী ছবি(Photo Credit: Twitter)

প্রিয়তমাকে বলতে পেরেছেন মনের কথা, তারপর আনন্দ আর ধরে রাখতে পারছেন না। বিদেশ বিভুঁইয়ে একা থাকেন, বন্ধুদের নিয়ে যে পাবে গিয়ে সোমরসে বুঁদ হবেন সে সুযোগও নেই। তখন একটাই ভাললাগা মন জুড়ে থাকে, অফিস শেষে আস্তানায় ফিরে অ্যারোমা স্নান। আর তারপর প্রিয় ব্যালকনিতে বেতের চেয়ারে গা এলিয়ে চোখ বন্ধ করে শুনুন পছন্দের রবীন্দ্র সংগীত হাতে ধরা থাক বিয়ারের গ্লাস, ক্যান হলেও ক্ষতি নেই। কী চমকালেন তো? বিশুদ্ধবাদীরা আবারে রে রে করে ছুটে আসবেন না যেন, বলতেই পারেন নিখাদ প্রেমের উদযাপনে এসব আবার কেন। আরও পড়ুন-ব্যস্ততার যুগে চোখকে সুস্থ রাখতে মেনে চলুন এই নিয়মগুলি

কেন নয় বলুন তো? প্রিয়জনকে পাওয়ার আনন্দে প্রিয় পানীয় যদি সঙ্গত দেয় ক্ষতিটা কী? প্রিয় পানীয়র তালিকায় চা কফি থাকতে পারে নিদেনপক্ষে ফলের রস, কিন্তু বিয়ার নয়। বিয়ার কী শুধু মদ, তার বাইরে গিয়ে ভাবুন, বিয়ার হল একটা আবেগের নাম। প্রথম মদ খাওয়ার হাতে খড়ি কিন্তু বিয়ারেই। যখন বেকার ছিলেন তখন মন খারাপের মুহূর্ত যাপনে কম পয়সার বিয়ারই আপনাকে আশ্রয় দিয়েছে। লজ্জা, ছি ছিক্কার দূরে রেখে আসুন সমস্বরে গ্লাসের ঠোকাঠুকিতে ঠোঁট থুড়ি গলা ভিজিয়ে নেই। রাত পোহালেই তো আন্তর্জাতিক বিয়ার দিবস ভুলে গেলেন। তবে নিন্দে শুধু নয় বাহবা-ও প্রাপ্য রয়েছে বিয়ারের ভাগ্যে। বিয়ার নাকি হাড়ের জোর বাড়িয়ে দেয়। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ এন্ডোক্রিনোলজিতে এমনটাই উল্লেখ আছে। আমেরিকান সোসাইটি অফ নেফ্রোলজির তথ্যানুসারে একটু আধটু বিয়ার পান করলে কিডনিতে স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা কমে। অন্তত ২৩ শতাংশ ক্ষেত্রে এর সত্যতা প্রমাণিত। নিয়মিত বিয়ার পানে কমে রক্তাল্পতা।

এখানেই শেষ নয়, শিকাগোর লয়োলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা রিপোর্টানুসারে বিয়ার পানে ২৩ শতাংশ অ্যালঝাইমার্স দূর হতে পারে। কমে যায় ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা। মনকে প্রফুল্ল রাখে বিয়ার। এই পানীয়তেই রয়েছে জ্যান্থোহিউমল, যার জন্য প্রস্টেট ক্যানসারের সম্ভাবনাও বিয়ার পানে কমে যায়। কোনও ডাক্তারি বইতে না থাকলেও এটাই সত্যি যে হৃদরোগের সম্ভাবনাও বিয়ার পানে দূর হয়ে যায়। শরীর চনমনে থাকে, পেটের গোলমাল সারে। অনিদ্রার সমস্যা থাকে না। যৌবন ধরে রাখতে বিয়ারের জুড়ি নেই। কী, এবার প্রিয় পানীয়র তালিকায় বিয়ার পড়তে পারে তো? মনে রাখবেন ৩ আগস্ট আন্তর্জাতিক বিয়ার দিবস, চিয়ার্স বলার দিন।

 

 

 

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now