Jharkhand Assembly Election: ৭০টি আসনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট জেএমএম-এর, ১১টি আসন ছেড়ে দেওয়া হল আরজেডি, বামেদের

আগামী নভেম্বরে মধ্যেই ঝাড়খণ্ডে হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। আর এই নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটর ওপরেই ভরসা রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন।

আগামী নভেম্বরে মধ্যেই ঝাড়খণ্ডে (Jharkhand) হতে চলেছে । আর এই নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটর ওপরেই ভরসা রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (Hemant Soren)। জানা যাচ্ছে ৮১টি আসনের মধ্যে ৭০টি আসনে কংগ্রেস ও জেএমএমের মধ্যে ভাগাভাগি হয়ে যাবে এবং ১১টি আসনে লড়বে আরজেডি ও বামদলগুলি। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে এমনটাই নিশ্চিত করেন ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সুপ্রিমো হেমন্ত সোরেন। তবে কংগ্রেসের সঙ্গে ঠিক কটা আসন সমঝোতা হবে এবং কে বা কারা কোনও আসনে লড়বেন সেই বিষয়ে এখনও নিশ্চিতভাবে কিছু বলতে পারেননি হেমন্ত। তিনি বলেন, আসন বন্টন নিয়ে এখনই কোনও মন্তব্য নয়। জোট শরিকের নেতারা অনেকেই বাইরে রয়েছেন। সকলে আসলে এই নিয়ে বৈঠক হবে, তখনই নিশ্চিত করা হবে কে কোনও আসনে লড়বেন।

নভেম্বরের ১৩ ও ২০ তারিখ ঝাড়খণ্ডে নির্বাচন রয়েছে। গণনা হবে ২৩ নভেম্বর। প্রথম দফায় ৪৩টি আসনে ভোট হবে এবং দ্বিতীয় দফায় বাকি ৩৮টি আসনে হবে। একদিকে যেমন জেএমএম, কংগ্রেস, আরজেডি ও বামেরা জোট হয়ে এই নির্বাচনে লড়বে। তখন অন্যদিকে বিজেপি, জেডিইউ, আজসু ও এলজেপি (রামবিলাস) এই নির্বাচনে জোট বেধে লড়বে।

যদিও জেএমএম ও কংগ্রেসের এই আসন ভাগাভাগি নিয়ে ইতিমধ্যেই মন ভেঙেছে বাকি শরিক দলগুলির। কারণ ঝাড়খণ্ডে বেশি আসনে লড়ার স্বপ্ন দেখছিল তেজস্বীর দল। অন্যদিকে এনডিএ-তেও প্রায় একই অবস্থা। বিজেপি এখানে নিজেই ৬৮টি আসনে লড়ার কথা জানিয়েছে। বাকি ১৩টি আসন দেওয়া হয়েছে সহযোগী দলগুলিকে। এরমধ্যে অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (আজসু)-কে দেওয়া হচ্ছে ১০টি আসন। নিতিশ কুমারের দল জেডিইউ পাচ্ছে ২টি আসন এবং ১টি আসন দেওয়া হয়েছে এলজেপিকে।