Lucknow: মন্দিরের জমি দখল করতে শেষে সরকারি নথিতে ‘মৃত ঈশ্বর’!
দশ চক্রে ভগবানকে ভূত বানানোর প্রবাদ বাংলায় রয়েছে। এবার কিনা জমির মিউটেশন রেকর্ডে পাওয়া গেল ‘ঈশ্বরকে মৃত’ (‘God Declared Dead’) ঘোষণার খবর। লখনউয়ের এক মন্দিরের জমিকে কেন্দ্র করেই এই অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটেছে। ৭০০ স্কয়্যার কিমির উপরে থাকা মন্দিরটির বয়স ১০০ বছর। ভগবান কৃষ্ণ রামের নামে তৈরি একটি ট্রাস্ট এই মন্দিরের দেখভাল করত। মন্দিরটির অবস্থান লখনউয়ের মোহনলাল গঞ্জের কুষমাউরা হালুভাপুর গ্রামে। জানা গিয়েছে, একটা সময় ভগবান কৃষ্ণ রামের বাবার পরিচয়ে এই জমির রেকর্ড করিয়েছিলেন গয়া প্রসাদ নামের এক ব্যক্তি। ১৯৮৭ সালে সেই সময় ভগবান কৃষ্ণ রামকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
লখনউ, ১৭ ফেব্রুয়ারি: দশ চক্রে ভগবানকে ভূত বানানোর প্রবাদ বাংলায় রয়েছে। এবার কিনা জমির মিউটেশন রেকর্ডে পাওয়া গেল ‘ঈশ্বরকে মৃত’ (‘God Declared Dead’) ঘোষণার খবর। লখনউয়ের এক মন্দিরের জমিকে কেন্দ্র করেই এই অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটেছে। ৭০০ স্কয়্যার কিমির উপরে থাকা মন্দিরটির বয়স ১০০ বছর। ভগবান কৃষ্ণ রামের নামে তৈরি একটি ট্রাস্ট এই মন্দিরের দেখভাল করত। মন্দিরটির অবস্থান লখনউয়ের মোহনলাল গঞ্জের কুষমাউরা হালুভাপুর গ্রামে। জানা গিয়েছে, একটা সময় ভগবান কৃষ্ণ রামের বাবার পরিচয়ে এই জমির রেকর্ড করিয়েছিলেন গয়া প্রসাদ নামের এক ব্যক্তি। ১৯৮৭ সালে সেই সময় ভগবান কৃষ্ণ রামকে মৃত ঘোষণা করা হয়। খুব স্বাভাবিক ভাবেই জমির মালিকানা চলে যায় গয়া প্রসাদের এক্তিয়ারে।
এরপর ১৯৯১ সালে গয়া প্রসাদ মারা গেলে তাঁর ভাইয়েরা রামনাথ ও হরিদ্বারের অধীনে যায় ট্রাস্টের মালিকানা। এদিকে আসল সত্যি প্রকাশ্যে এল যখন ২০১৬ সালে নাইব তহশিলদারের অধীন ওই মন্দিরের জমির প্রকৃত মালিক সুশীল কুমার ত্রিপাঠী অভিযোগ দায়ের করলেন। সেই অভিযোগ তহশিলদারের অফিস ঘুরে পৌঁছালো জেলা শাসকের দপ্তরে। এর উপমুখ্যমন্ত্রীর অফিসেও গেল অভিযোগের কাগজ। তবে লাভের লাভ কিছু হল না। এতদিনে একটা জিনিস স্পষ্ট যে জালিয়াতি করে একই জমিকে বহুবার মিউটেশন প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। আরও পড়ুন-Nepal Offended on Biplab Deb’s Remark: নেপালে সরকার গড়বে বিজেপি, বিপ্লব দেবের মন্তব্যে অসন্তুষ্ট কাঠমান্ডু
সম্প্রতি প্রকৃত ঘটনা জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন উপমুখ্যমন্ত্রী দীনেশ শর্মা। তাতে জানা গেছে, ওই জমির ট্রাস্টের মালিকানা যার ছিল, কোনওভাবে অসৎ উপায়ে কেউ একজন সেই মালিকানার নথি জাল করে। মূলত মন্দিরের ওই জমি দখল করতেই এই জালিয়াতি। এই প্রসঙ্গে এসডিএম সদর প্রফুল্ল কুমার ত্রিপাঠী জানিয়েছেন, তদন্তের সূত্র বলছে মন্দির ও জমির মালিকানা ভগবান কৃষ্ণ রামের নামে নথিভুক্ত ছিল। স্থানীয় গ্রামসভা এই মন্দিরের জমিকে বন্ধ্যাভূমি হিসেবে চিহ্নিত করে। এই বিষয়ে আদালতে মামলা চলছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)