Fish Medicine in Hyderabad 2024 Date and Time: ‘মাছের প্রসাদ’ খেয়ে হাঁপানি-শ্বাসকষ্ট নিরাময়! বিনামূল্যে ভেষজ ঔষধি নিতে জড়ো হন অসংখ্য মানুষ
হায়দরাবাদের বাথিনী পরিবারের দাবি, তাঁদের পূর্বপুরুষকে এক সাধু এই ভেষজ ঔষধির উপকরণ সম্পর্কে জানান, তবে ঔষধটি বিনামূল্যে বিতরণের শর্তে।
নয়াদিল্লি: হায়দরাবাদের (Hyderabad) বাথিনী পরিবার (Bathini Family) প্রতি বছর ‘মাছের প্রসাদ’ (Fish Prasadam) বিতিরণ করেন। প্রতিবারের মতো এবারও, আগামী ৮ জুন সকাল ১১টা থেকে ৯ জুন সকাল ১০টা পর্যন্ত মাছের প্রসাদ বিতরণ করা হবে বলে বাথিনী পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ‘মাছের প্রসাদ’ প্রসাদ নিতে ভিড় করেন হাজার হাজার মানুষ। দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন মানুষেরা। মানুষের বিশ্বাস এই মাছের প্রসাদ খেয়ে হাঁপানি এবং শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। গৌড় পরিবারের পক্ষ থেকে প্রতি বছরের একটা নির্দিষ্ট দিনে অনুষ্ঠান করে এই প্রসাদ বিনামূল্যে বিতরণ করে।
বাথিনী মৃগাশিরা ট্রাস্টের সভাপতি বাথিনী বিশ্বনাথ গৌড় জানিয়েছেন, ‘মাছের প্রসাদ’ বিতরণের জন্য তাঁরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। প্রতি বছর জুন মাসে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা হাঁপানি রোগীরা এই প্রসাদটি গ্রহণ করেন। তাঁরা বিশ্বাস করেন এই প্রসাদ খেয়ে তাঁদের রোগ নিরাময় হয়।
বাথিনী পরিবারের দাবি, তাঁরা গত ১৭৮ বছর ধরে বিনামূল্যে এই ওষুধ বিতরণ করে আসছে। এই ভেষজ ওষুধের গোপন রেসিপি তাঁদের পূর্বপুরুষকে ১৮৪৫ সালে এক সাধু দিয়েছিলেন। তবে শর্ত ছিল এই ওষুধটি মানুষকে বিনামূল্যে দিতে হবে।
ভেষজ ওষুধটি তৈরি করে একটি জীবন্ত ছোট মাছের মুখে রাখা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই ওষুধটি একটানা তিন বছর খেলে শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
যুক্তিবাদীরা 'মাছের প্রসাদ'-এর ঔষধি গুণ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, এই ওষুধকে নকল বলে দাবি করেন। আদালতে গিয়েও দাবি করা হয় ভেষজ ঔষধে ভারী ধাতু রয়েছে, তাই এটি গুরুতর সমস্যার কারণ হতে পারে। তবে গৌড় পরিবারের দাবি, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ল্যাবরেটরিতে করা পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে ভেষজ ঔষধটি নিরাপদ।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)