Keonjhar: কবর দেওয়ার ঠিক আগেই কেঁদে উঠল মৃত ঘোষণা হওয়া শিশু, ওড়িশার ঘটনায় চাঞ্চল্য

চিকিৎসকদের ভুলে প্রাণ যাচ্ছিল সদ্যোজাতর (Newborn Baby)। অল্পের জন্য রক্ষা পেল সে। সদ্যোজাতকে মৃত ঘোষণা করেছিলেন চিকিৎসকরা। শেষকৃত্যের সময় সেই শিশুর মধ্যেই প্রাণের সাড়া পাওয়া গেল। গতকাল চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার (Odisha) কেওনঝাড় (Keonjhar) জেলার খড়িকাপদা গ্রামে। জানা গিয়েছে যে সদ্যোজাতকে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। তার শেষকৃত্যের (Funeral) সময় শিশুটি কেঁদে ওঠে ও নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ পাওয়া যায়। এরপরেই তড়িঘড়ি শেষকৃত্য বন্ধ করে শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটে যান তার পরিবারের লোকজন। এখন শিশুটির চিকিৎসা চলছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে।

প্রতীকী ছবি

কেওনঝাড়, ২০ জানুয়ারি: চিকিৎসকদের ভুলে প্রাণ যাচ্ছিল সদ্যোজাতর (Newborn Baby)। অল্পের জন্য রক্ষা পেল সে। সদ্যোজাতকে মৃত ঘোষণা করেছিলেন চিকিৎসকরা। শেষকৃত্যের সময় সেই শিশুর মধ্যেই প্রাণের সাড়া পাওয়া গেল। গতকাল চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার (Odisha) কেওনঝাড় (Keonjhar) জেলার খড়িকাপদা গ্রামে। জানা গিয়েছে যে সদ্যোজাতকে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। তার শেষকৃত্যের (Funeral) সময় শিশুটি কেঁদে ওঠে ও নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ পাওয়া যায়। এরপরেই তড়িঘড়ি শেষকৃত্য বন্ধ করে শিশুটিকে নিয়ে হাসপাতালে ছুটে যান তার পরিবারের লোকজন। এখন শিশুটির চিকিৎসা চলছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে।

রিপোর্ট অনুসারে, ময়ূরভঞ্জ জেলার করঞ্জিয়া মেডিকেলের চিকিৎসকরা রাইমানি এবং সুনিয়া মুণ্ডার সন্তানকে মৃত ঘোষণা করেছিলেন। পরিবারের লোকজন এরপর শিশুটিকে একটি ব্যাগে ভরে নিয়ে গ্রামে নিয়ে আসে শেষকৃত্যের জন্য়। কবর দিতে যাওয়ার সময় শিশুটি কেঁদে ওঠে ও তার নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ পাওয়া যায়। ঘটনায় হকচকিত হয়ে পরিবারটি সদ্যোজাতকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন। দ্রুত তার চিকিৎসা শুরু করা হয়। ঘটনা জানাজানি হতেই গ্রামবাসীরা হাসপাতালের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে স্লোগানও দেওয়া হয়। আরও পড়ুন: India Testfired BrahMos Missile: ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইলের নতুন সংস্করণের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

শিশুটির আত্মীয় বেলা মুণ্ডা বলেন, "চিকিৎসকরা সদ্যোজাতকে মৃত বলে ঘোষণা করার পর হাসপাতালের পক্ষ থেকে একটি ব্যাগে দেহ ভরে আমাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এই ঘটনায় আমরা সবাই এতটাই ভেঙে পড়েছিলাম যে ব্যাগ খুলে শিশুটিকে আর দেখিনি। আমরা সবাই মিলে ব্যাগে করেই দেহটি নিয়ে গ্রামে ফিরে গিয়ে শেষকৃত্যের জন্য যাই। আমরা সবাই মিলে প্রার্থনা করার পর দেহটি কবর দিতে যাই। কিন্তু সেই সময়ই দেখা যায়, শিশুটির দেহে প্রাণ আছে। তারপর আমরা তাকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য আবার হাসপাতালে এসেছি।" এদিকে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হবে।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now