Mumbai: করোনা আক্রান্তের সংখ্যার বিচারে আঁতুড় ঘর উহানকে টপকে গেল মুম্বই

মহরাষ্ট্রের মুম্বই (Mumbai) শহর, দেশের বাণিজ্যিক নগরীতে এবার করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫১ হাজার টপকে গেল। করোনার সূচনা স্থান চিনের উহানের থেকেও মুম্বইয়ে অন্তত ৭০০ আক্রান্ত বেশি। গত ডিসেম্বরে এই উহানেই মহামারী করোনাভাইরাস প্রথম ডালপালা মেলতে শুরু করে। উহানে মোট করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার ৩৩৩। সেখানে মুম্বইতে মোট করোনা আক্রান্ত ৫১ হাজার ১০০ জন। যেখানে কোভিড-১৯ একদিনে ৫৮ জনের প্রাণ কেড়েছে। সবমিলিয়ে মুম্বইতে করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৭৬০। দেশের মধ্যে সবথেকে বেশি করোনা জর্জরিত রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্ত ৯০ হাজার ছাড়িয়েছে। যা সমগ্র চিনের করোনা আক্রান্তের থেকেও বেশি।

Coronavirus Outbreak in India (Photo Credits: IANS)

মুম্বই, ১০ জুন: মহরাষ্ট্রের মুম্বই (Mumbai) শহর, দেশের বাণিজ্যিক নগরীতে এবার করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৫১ হাজার টপকে গেল। করোনার সূচনা স্থান চিনের উহানের থেকেও মুম্বইয়ে অন্তত ৭০০ আক্রান্ত বেশি। গত ডিসেম্বরে এই উহানেই মহামারী করোনাভাইরাস প্রথম ডালপালা মেলতে শুরু করে। উহানে মোট করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার ৩৩৩। সেখানে মুম্বইতে মোট করোনা আক্রান্ত ৫১ হাজার ১০০ জন। যেখানে কোভিড-১৯ একদিনে ৫৮ জনের প্রাণ কেড়েছে। সবমিলিয়ে মুম্বইতে করোনায় মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৭৬০। দেশের মধ্যে সবথেকে বেশি করোনা জর্জরিত রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে মোট আক্রান্ত ৯০ হাজার ছাড়িয়েছে। যা সমগ্র চিনের করোনা আক্রান্তের থেকেও বেশি।

গত ৯ মার্চ অর্থাৎ ৯০ দিন আগে মহারাষ্ট্রে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান মিলেছিল। মঙ্গলবার সারা দিনে রাজ্যে করোনা ১২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সবমিলিয়ে মহারাষ্ট্রে মারণ রোগের গ্রাসে গিয়েছে ৩ হাজার ২৮৯ জনের প্রাণ। যেখানে সোমবার থেকে ভয়াবহ হারে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সেদিন ছিল ৮৮ হাজার ৫২৮ জন। মঙ্গলবার তা বেড়ে হল ৯০ হাজার ৭৮৭ জন। সেখানে চিনেই মটো করোনা আক্রান্ত ৮৩ হাজার ৪৩ জন। এই মুহূর্তে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৪৪ হাজার ৮৪৯ জন। সোমবারেই হাসপাতালে গিয়েছেন ৪৭৫ জন নতুন রোগী। রাজ্যে রবিবার পর্যন্ত কনটেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৫১০। সোমবার তা বেড়ে হয় ৩ হাজার ৭৫০। তবে সুস্থতার হারও আশাজনক। আরও পড়ুন-COVID-19: করোনা আক্রান্ত বিজেপি নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং তাঁর মা মাধবী রাজে সিন্ধিয়া, দিল্লি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন

মহারাষ্ট্রে এই পর্যন্ত করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৪৬.৯৬ শতাংশ। মৃত্যুর হার ৩.৬০ শতাংশ। মঙ্গলবার সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরেছেন ১ হাজার ৬৬৩ জন। সব মিলিয়ে করোনাকে হারিয়ে ফিরে আসা মানুষের সংখ্যা ৪২ হাজার ৬৩৮। তবে রোগীদের জন্য স্বস্তির খবর এই যে সেখানে এখন কোভিড-১৯ কোয়ারেন্টাইনে ৭৫ হাজার ৯৩০টি বেড খালি আছে। মঙ্গলবার রত্নগিরি সিভিল হাসপাতালে কোভিড-১৯ টেস্টের একটি ল্যাব উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। এই ল্যাবটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ১.৭ কোটি টাকা। এনিয়ে সারা রাজ্যে মোট ৮৫টি কোভিড টেস্টের ল্যাব খোলা হল।