Chembur Couple Loses Over Rs 1 Lakh: লকডাউনে অনলাইনে মদ কেনার চেষ্টা, লক্ষাধিক টাকা খোয়ালেন দম্পতি
নভেল করোনাভাইরাসকে রুখতে লকডাউনে গোটা দেশ। গত ২০ মার্চ থেকে লকডাউন চলছে মুম্বইতে। এর জেরে মুম্বই ও নভিমুম্বইয়ের সোমরস প্রেমীদের অবস্থা বেশ সঙ্গীন। কেননা মদের দোকানেও তো পড়েছে তালা। এদিকে মদ না পেয়ে অনেকেই আবার বেশ চিন্তায় পড়েছেন। কেউ কেউ অনলাইনে মদ কেনার চেষ্টা করে সাইবার অপরাধীদের পাতা ফাঁদে এই কোরনার বাজারে একেবারে সর্বস্বান্ত হলেন বলা চলে। গত ২৪ মার্চ চেম্বুরের এক দম্পতি (Chembur Couple) অনলাইনে মদের অর্ডার দিয়েছিলেন। পরে বুঝতে পারলেন প্রতারিত হয়েছেন। তবে ততক্ষণে অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে। তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে বেহাত হয়েছে ১.৩ লক্ষ টাকা।
মুম্বই, ৩০ মার্চ: নভেল করোনাভাইরাসকে রুখতে লকডাউনে গোটা দেশ। গত ২০ মার্চ থেকে লকডাউন চলছে মুম্বইতে। এর জেরে মুম্বই ও নভিমুম্বইয়ের সোমরস প্রেমীদের অবস্থা বেশ সঙ্গীন। কেননা মদের দোকানেও তো পড়েছে তালা। এদিকে মদ না পেয়ে অনেকেই আবার বেশ চিন্তায় পড়েছেন। কেউ কেউ অনলাইনে মদ কেনার চেষ্টা করে সাইবার অপরাধীদের পাতা ফাঁদে এই কোরনার বাজারে একেবারে সর্বস্বান্ত হলেন বলা চলে। গত ২৪ মার্চ চেম্বুরের এক দম্পতি (Chembur Couple) অনলাইনে মদের অর্ডার দিয়েছিলেন। পরে বুঝতে পারলেন প্রতারিত হয়েছেন। তবে ততক্ষণে অনেকটাই দেরি হয়ে গিয়েছে। তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে বেহাত হয়েছে ১.৩ লক্ষ টাকা।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে ওই প্রতারিত দম্পতি অনলাইনে একটি মদের দোকানের ফোন নম্বর দেখতে পান। সেখানে ফোন করলে বিক্রেতা তাঁদের বলেন ৩০ হাজার টাকা পে করতে। দম্পতির ফোনে একটা ওটিপি আসে। সেটি বিক্রেতার সঙ্গে শেয়ার করতেই ক্রেতার অ্যাকাউন্ট থেকে ৩০ হাজার টাকা কেটে যায়। কোনও প্রসিডিওর মেনটেন করার আগেই এভাবে টাকা কেটে যাওয়ায় তা ফেরানোর চেষ্টা করেন ওই দম্পতি। এভাবে বেশ কয়েকবার তাঁদের মোবাইলে ওটিপি এসেছে। ছয় বারের মাথায় আর ওটিপি শেয়ার করেননি তাঁরা। তবে ততক্ষণে ১.৩ লক্ষ টাকা তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে উধাও হয়েছে। আরও পড়ুন-Coronavirus Outbreak In West Bengal: একদিনে ৩ জন, করোনাভাইরাসের গ্রাসে এবার শেওড়াফুলির প্রৌঢ়
এরপরেই প্রতারিত দম্পতি তিলক নগর থানায় অভিযোগ করেন। একই অবস্থার শিকার হয়েছেন নভি মুম্বইয়ের খারগর এলাকায়। সেখানেও এক ব্যক্তি অনলাইনে মদের অর্ডার দিয়ে একইভাবে ৫১ হাজার টাকা খুইয়েছেন। তিনি অনলাইনে ১ হাজার ২৬০ টাকা পেমেন্ট করার চেষ্টা করছিলেন। কয়েক ইস্টলমেন্টে সেসময়ই ৫১ হাজার টাকা তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে খোয়া যায়।