IPL Auction 2025 Live

Modi Cabinet 2.0 Swearing-In Ceremony: অরুণ জেটলি-সুষমা স্বরাজদের সঙ্গে মোদি টু মন্ত্রিসভায় বাদ পড়ল আরও দুটি বড় নাম

নরেন্দ্র মোদি টু (Modi Cabinet 2.0) মন্ত্রিসভায় থাকছে চার বড় নাম। গত মোদি মন্ত্রিসভা-র চার বড় পূর্ণমন্ত্রী এবার আর মন্ত্রী নন। গতকালই প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে অরুণ জেটলি (Arun Jaitley) জানিয়ে দিয়েছিলেন শারীরিক কারণে তিনি মন্ত্রী হতে পারবেন না।

অরুণ জেটলি(Photo Credits: IANS)

নয়া দিল্লি, ৩০মে: নরেন্দ্র মোদি টু (Modi Cabinet 2.0) মন্ত্রিসভায় থাকছে না কিছু বড় নাম। গত মোদি মন্ত্রিসভা-র চার বড় পূর্ণমন্ত্রী এবার আর মন্ত্রী নন। গতকালই প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখে অরুণ জেটলি (Arun Jaitley) জানিয়ে দিয়েছিলেন শারীরিক কারণে তিনি মন্ত্রী হতে পারবেন না। সুষমা স্বরাজ (Sushma Swaraj)-ও আগেই জানিয়েছিলেন তিনি আর মন্ত্রী হতে ইচ্ছুক নন। প্রাক্তন হয়ে যাওয়া অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি, ও বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের নামটা জানা থাকলেও, আজ মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের পর বোঝা গেল আরও দুটি বড় নাম বাদ পড়েছে। তাঁরা হলেন অলিম্পিক পদকজয়ী রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর ও জেপি নাড্ডা।

রাজ্যবর্ধনকে ক্রীড়ামন্ত্রী হিসেবে নিয়ে এসেছিলেন মোদি। আর জেপি নাড্ডা ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দায়িত্বে।অমিত শাহ প্রথমবার মন্ত্রিসভায় আসায় বিজেপি সভাপতি হিসেবে কাজ করবেন জেপি নাড্ডা। তাই তিনি মন্ত্রী হলেন না। তবে রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর কেন বাদ পড়লেন তা বোঝা গেল না। তেমনই বোঝা গেল না ১৮টা আসন পেলেও বাংলা থেকে কেন কাউকে পূর্ণমন্ত্রী করা হল না। মোদি টু মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়লেন অসমারিক বিমানমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে কাজ করা জয়ন্ত সিনহা।

দুটো থেকে চারবছরের ব্যবধানে ১৮টি আসন। কিছুদিন ধরে মোদির অন্যতম সুহৃদ তথা সহকারী অমিত শাহর  (Amit Shah)  মুখে বাংলার নাম বার বার। সবাই ভেবেছিলেন এবার মোদির মন্ত্রীসভায় পূর্ণ মন্ত্রী হবেন বাংলার বিজেপি নেতাদের দুএকজন, কিন্তু সেই স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেল। একজনের জায়গায় দুজন প্রতিমন্ত্রী পেল বাংলা। এখানে বলে রাখা ভাল, রাজ্যের মতই কেন্দ্রেও প্রতিমন্ত্রীদের কার্যত কোনও কাজই থাকে না। মন্ত্রকের পূর্ণ মন্ত্রীরা তাঁদের কাছে ফাইল পাঠাতে চান না। এ ব্যাপারে মনমোহন মন্ত্রিসভা আর মোদির মন্ত্রিসভায় কোনও ফারাক নেই। বরং মোদির মন্ত্রিসভায় অনেক পূর্ণ মন্ত্রীরই কাজ ছিল না প্রথম মেয়াদে। সচিবরাই দপ্তর চালাতেন। তাঁদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রাখত প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়। অনেকের মতে, এব্যাপারে দিদির মন্ত্রিসভার সঙ্গে মোদির মন্ত্রিসভার কার্যশৈলীর ফারাক নেই।