Medicines Price Rise: ওষুধ শিল্পে বড় ধাক্কা, অ্যাজিথ্রোমাইসিন, প্যারাসিটামলের দাম বাড়ল ১৯০%
চিনে লকডাউন হওয়ার আগে থেকেই সংশয়ে ছিল ওষুধ শিল্প। কারণ ওষুধ তৈরির মূল রাসায়নিক কাঁচামালের (এপিআই) বেশিরভাগটাই আসে চিন থেকে। গত তিন মাসে চিনে লকডাউনের জেরে কাঁচামাল আমদানি প্রায় বন্ধ ছিল, তখন থেকেই ওষুধের দাম বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। সাধারণত দেখা যায় ওষুধের রাসায়নিক কাঁচামালের দাম বাড়লে, ওষুধেরও দাম বেড়ে যায়। চিন লকডাউন তুলে নেওয়ার পর কারখানা খোলার পরেই কাঁচামালের দাম অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে চিন। যার কারণে ওষুধের দামও বাড়ছে প্রচন্ডভাবে।
নতুন দিল্লি, ১৭ এপ্রিল: চিনে লকডাউন (China Lockdown) হওয়ার আগে থেকেই সংশয়ে ছিল ওষুধ শিল্প। কারণ ওষুধ তৈরির মূল রাসায়নিক কাঁচামালের (এপিআই) বেশিরভাগটাই আসে চিন থেকে। গত তিন মাসে চিনে লকডাউনের জেরে কাঁচামাল আমদানি প্রায় বন্ধ ছিল, তখন থেকেই ওষুধের দাম বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। সাধারণত দেখা যায় ওষুধের রাসায়নিক কাঁচামালের (APIs) দাম বাড়লে, ওষুধেরও দাম বেড়ে যায়। চিন লকডাউন তুলে নেওয়ার পর কারখানা খোলার পরেই কাঁচামালের দাম অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে চিন। যার কারণে ওষুধের দামও বাড়ছে প্রচন্ডভাবে।
অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি জাতীয় ওষুধের দাম এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়েছে। বিশেষত অ্যান্টিবায়োটিক অ্যাজিথ্রোমাইসিন, জ্বরের ওষুধ প্যারাসিটামল (Paracetamol), অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ বা ব্যথা কমানোর ওষুধ নিমেসুলাইডের দাম বেড়েছে প্রায় ৬০ শতাংশ থেকে ১৯০ শতাংশ। ব্যথা কমানোর ওষুধ নিমেসুলাইড নন-স্টেরয়েডাল ট্যাবলেট হিসেবেও কাজ করে। মাইগ্রেন, যে কোনও অস্ত্রোপচারের পরে ব্যথা কমানো, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় এই ওষুধ কাজে লাগে। ভারতে এই ওষুধের চাহিদা রয়েছে। পাশাপাশি বিপুল চাহিদা রয়েছে জ্বরের ওষুধ প্যারাসিটামল ও অ্যান্টিবায়োটিক অ্যাজিথ্রোমাইসিনের। আরও পড়ুন, মন্দা রুখতে লকডাউনে বিপর্যস্ত সেক্টরের জন্য আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণার সম্ভাবনা অর্থমন্ত্রীর
করোনার প্রকোপ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের চাহিদাও প্রচুর। এর পাশাপাশি অ্যান্টিবায়োটিক অ্যাজিথ্রোমাইসিনের চাহিদাও বেড়ে যায়। কিন্তু এই সব ওষুধ তৈরির রাসায়নিক উপাদানের বেশিরভাগটাই আসে চিন থেকে। লকডাউনের পরে চিনের কারখানাগুলো খোলার পরে দেখা যায় কাঁচামালের দাম অনেকটাই বাড়িয়ে দিয়েছে তারা। জানুয়ারিতে যেখানে প্রতি কেজি নিমেসুলইডের দাম ছিল ৪৫০ টাকা, হালে সেই ওষুধেরই প্রতি কেজির দাম হয়েছে ১৩০০ টাকা। এক ধাক্কায় দাম বেড়েছে ১৮৯%। প্রতি কেজি অ্যাজিথ্রোমাইসিনের দাম বেড়েছে ৭৬৫০ টাকা থেকে ১০,৫০০ টাকা। অর্থাৎ প্রায় ৯৬ শতাংশ। সে তুলনায় প্যারাসিটামলের দামের বৃদ্ধি কিছুটা কম। প্রতি কেজি ২৬২ টাকা থেকে দাম বেড়ে হয়েছে ৪৫০ টাকা, অর্থাৎ বৃদ্ধি প্রায় ৬২%। জানুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে আরও কিছু অ্যান্টিবায়োটিক যেমন টিনিডাজোল, অ্যামোক্সিসিলিন, অফ্লোক্স্যাসিন, অ্যামিক্যাসিন, ক্লোক্সাসিলিনের দামও ২০%-৪০% বেড়ে গেছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)