Envoys Visit to Jammu & Kashmir: সরকারি গাইডেন্সে না, ইওরোপীয় প্রতিনিধিদের ছাড়াই বাকিরা গেলেন কাশ্মীর সফরে

বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) তরফে দুদিনের কাশ্মীর সফরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিদেশি প্রতিনিধিদের। বৃহস্পতিবারই যাওয়ার কথা। তবে এই সফরে কোনও ইওরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা থাকছেন না। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানিয়েছেন, ইওরোপীয় ইউনিয়নের (EU) প্রতিনিধিরা স্বাধীনভাবে সফর করতে চেয়েছেন, যা মন্ত্রকের তরফে মানা সম্ভব নয়। তাই বাকি ১৬টি দেশের প্রতিনিধিদের নিয়েই হচ্ছে দুদিনের কাশ্মীর সফর। আমেরিকা-সহ এই প্রতিনিধিরা ‘গাইডেড ট্যুরে’ যাওয়া নিয়ে আপত্তি করেননি। তাঁদের যদি ইচ্ছামতো কাশ্মীরে ঘুরতে দেওয়া না হয়, যে কারও সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া না হয়, তাও চলবে।

রবীশ কুমার ( Photo Credits-ANI)

নতুন দিল্লি, ৯ জানুয়ারি: বিদেশ মন্ত্রকের (MEA) তরফে দুদিনের কাশ্মীর সফরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিদেশি প্রতিনিধিদের। বৃহস্পতিবারই যাওয়ার কথা। তবে এই সফরে কোনও ইওরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা থাকছেন না। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানিয়েছেন, ইওরোপীয় ইউনিয়নের (EU) প্রতিনিধিরা স্বাধীনভাবে সফর করতে চেয়েছেন, যা মন্ত্রকের তরফে মানা সম্ভব নয়। তাই বাকি ১৬টি দেশের প্রতিনিধিদের নিয়েই হচ্ছে দুদিনের কাশ্মীর সফর। আমেরিকা-সহ এই প্রতিনিধিরা ‘গাইডেড ট্যুরে’ যাওয়া নিয়ে আপত্তি করেননি। তাঁদের যদি ইচ্ছামতো কাশ্মীরে ঘুরতে দেওয়া না হয়, যে কারও সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া না হয়, তাও চলবে। এদিন যাঁরা কাশ্মীর সফরে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে আছেন লাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার কয়েকটি দেশের প্রতিনিধি।

উল্লেখ্য, জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) বিশেষ মর্যাদা হরণের তিন মাস পরে, গত অক্টোবরে ইওরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকজন সাংসদ সেখানে যান। তাঁরা স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গেও পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। তবে ওই সফরের সঙ্গে সরকারের কোনও সম্পর্ক ছিল না। তবে আমন্ত্রণ পেয়েও সময়ের অভাবে কাশ্মীর সফরে যেতে পারছেন না অস্ট্রেলিয়া ও কয়েকটি উপসাগরীয় দেশের প্রতিনিধিরা। গত ছ’মাস ধরে কাশ্মীরের বহু রাজনৈতিক নেতাকে আটক করে রাখা হয়েছে। ইন্টারনেটও বন্ধ রয়েছে। বেশ কয়েকটি দেশ কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এমনকি আমেরিকার হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসেও উঠেছে কাশ্মীর প্রসঙ্গ। যদিও সেনাপ্রধান মনোজ মুকুন্দ নারাভানের দাবি, কাশ্মীর এখন অনেক শান্ত। ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর থেকে এই পাথর ছোঁড়ার ঘটনা একেবারেই কমে গিয়েছে। আগস্টের ৫ তারিখের আগের পরিসংখ্যান এবং তারপরের অবস্থা দেখলেই ব্যাপারটা স্পষ্ট হয় যে এখন উপত্যকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনেকটাই ভাল। অশান্তির ঘটনা, পাথর ছোঁড়া এবং জঙ্গি নাশকতা সবই চোখে পড়ার মতো কমেছে। এ ব্যাপারে সন্দেহের কোনও অবকাশ নেই। আরও পড়ুন-Ex-Dawood Ibrahim Aide Gangster Arrested: মুম্বই পুলিশের জালে দাউদ সহযোগী গ্যাংস্টার ইজাজ লাকড়াওয়ালা

সরকারের দাবিও তাই, তবে বাস্তব পরিস্থিতি অন্য কথা বলছে। কেননা এখনও কমিউনিকেশন ব্লকেডের বেড়াজালে নাভিশ্বাস উঠেছে ভূস্বর্গের বাসিন্দাদের। সেসব নিয়ে বিশেষ মাথা ঘামাচ্ছে না দিল্লির বিজেপি সরকার, এমন অভিযোগও করছেন কেউ কেউ।

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now