Death Threat To PM Modi & Amit Shah: নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহকে খুনের হুমকি, অভিযুক্তকে নিয়ে কী করল পুলিশ?
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) ও এনআসি-র (NRC) কারণে যদি ভারতের মুসলিমরা বিপাকে পড়ে তাহলে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও অমিত শাহকে (Amit Shah) খুন করা হবে। এমনই হুমকি দিয়েছিল কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় পেরুবাই এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার। বেশ কিছুদিন ধরে হোয়াটসঅ্যাপের বিভিন্ন গ্রুপে এই মেসেজ পোস্ট হচ্ছিল। অভিযোগ, শুধু খুনের হুমকিই নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার উসকানি দিচ্ছিল ওই যুবক। পুলিশের কাছে অবিযোগ ছিল। কিন্তু আনোয়ার কর্মসূত্রে ইউরোপে থাকায় তাকে গ্রেপ্তার করতে পারছিল না কর্ণাটকের পুলিশ।
বেঙ্গালুরু, ৮ জানুয়ারি: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) ও এনআসি-র (NRC) কারণে যদি ভারতের মুসলিমরা বিপাকে পড়ে তাহলে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও অমিত শাহকে (Amit Shah) খুন করা হবে। এমনই হুমকি দিয়েছিল কর্ণাটকের দক্ষিণ কন্নড় পেরুবাই এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার। বেশ কিছুদিন ধরে হোয়াটসঅ্যাপের বিভিন্ন গ্রুপে এই মেসেজ পোস্ট হচ্ছিল। অভিযোগ, শুধু খুনের হুমকিই নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার উসকানি দিচ্ছিল ওই যুবক। পুলিশের কাছে অবিযোগ ছিল। কিন্তু আনোয়ার কর্মসূত্রে ইউরোপে থাকায় তাকে গ্রেপ্তার করতে পারছিল না কর্ণাটকের পুলিশ। গত সোমবার রাতে সে পেরুবাইয়ের বাড়িতে ফিরলে পুলিশ আনোয়ারকে গ্রেপ্তার করে।
পুলিশ জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্য়াপে আনোয়ারের যে ভয়েস মেসেজ ছড়িয়ে পড়েছে তা যথেষ্ট ভয়ের। কারণ সে এনআরসি ও সিএএ-র জন্য প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে খুন করতে চেয়েছে। একই সঙ্গে দেশের বিভিন্ন জায়গায় এই ইস্যুকে সামনে রেখে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের উসকানিও দিয়েছে। এই খুনের হুমকির ভয়েস মেসেজ ভাইরাল হতেই ইয়াথিস নামের এক ব্যক্তি থানায় অভিযোগ দায়ের করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিশ আনোয়ারের নাড়ি নক্ষত্র জানতে পারে। তবে সে দেশে না থাকায় গ্রেপ্তার করা সম্ভব হচ্ছিল না। কিন্তু পুলিশের তরফে ফাঁদ পাতা ছিল, যাতে আনোয়ার বাড়ি ফিরলে সোজা লকআপে ঢুকতে পারে। সোমবার রাতে আনোয়ারের বাড়ি ফেরার খবরে নজরদারি আরও বাড়ানো হয়। তারপর অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আরও পড়ুন-Deepika Padukone's JNU Visit Row: দীপিকার 'ছপাক' বয়কটে তৎপর গেরুয়া শিবির, অভিনেত্রীর পাশে দাঁড়ালেন মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর
ধৃতকে এদিন আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই কর্ণাটকে উত্তেজনা ছড়িয়েছে।