State Bank Of India: এবার ATM থেকে টাকা তুলতে গেলে লাগবে OTP, নতুন সুরক্ষা ব্যবস্থা স্টেট ব্যাঙ্কের

এটিএম জালিয়াতি রুখতে এবার নতুন ব্যবস্থা চালু করছে দেশের সর্ববৃহৎ রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India)। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকেই নয়া সুরক্ষা বন্দোবস্ত চালু হচ্ছে। এসবিআই জানিয়েছে, রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত এটিএম থেকে টাকা তুলতে গেলে গ্রাহকের ব্যাঙ্কে দেওয়া ফোন নম্বরে একটি ওটিপি বা ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (One Time Password) আসবে। ওটিপি পাওয়ার পর তা দিলে তবেই এটিএম থেকে টাকা তোলা সম্ভব হবে। নয়া এই পদক্ষেপের কথা জানিয়ে এসবিআই বলেছে, ওটিপি আপাতত ১০ হাজার টাকার বেশি তুলতে গেলেই লাগবে। কেবলমাত্র এসবিআই এটিএম-এর ক্ষেত্রেই এই ওটিপি বন্দোবস্ত কার্যকরী হবে।

ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক (Photo Credits: PTI)

নতুন দিল্লি, ২৮ ডিসেম্বর: এটিএম জালিয়াতি রুখতে এবার নতুন ব্যবস্থা চালু করছে দেশের সর্ববৃহৎ রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India)। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি থেকেই নয়া সুরক্ষা বন্দোবস্ত চালু হচ্ছে। এসবিআই জানিয়েছে, রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত এটিএম থেকে টাকা তুলতে গেলে গ্রাহকের ব্যাঙ্কে দেওয়া ফোন নম্বরে একটি ওটিপি বা ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (One Time Password) আসবে। ওটিপি পাওয়ার পর তা দিলে তবেই এটিএম থেকে টাকা তোলা সম্ভব হবে। নয়া এই পদক্ষেপের কথা জানিয়ে এসবিআই বলেছে, ওটিপি আপাতত ১০ হাজার টাকার বেশি তুলতে গেলেই লাগবে। কেবলমাত্র এসবিআই এটিএম-এর ক্ষেত্রেই এই ওটিপি বন্দোবস্ত কার্যকরী হবে।

অর্থাৎ ১ জানুয়ারি থেকে কোনও এসবিআই-এর গ্রাহক এসবিআই এটিম থেকে ১০ হাজার টাকার বেশি তুলতে গেলে রাত ৮টা থেকে সকাল ৮টার মধ্যে ওটিপি ছাড়া টাকা তুলতে পারবেন না। আরও পড়ুন: Jio Offer: এক রিচার্জেই মিলবে ৩৬৫ দিন আনলিমিটেড ভয়েস কলিংয়ের সুবিধা, প্রতিদিন ১.৫ জিবি হাইস্পিড ডেটা; বছর শেষের এই অফার কত টাকায় মিলবে জানেন?

স্কিমড বা ক্লোনড কার্ড কাজে লাগিয়ে এটিএম জালিয়াতির হাত থেকে রুখবে এই পদ্ধতি বলে মনে করছে এসবিআই। এসবিআই-এর তরফে জানানো হয়েছে, যখনই গ্রাহক কত টাকা তুলতে চান তা এটিএম মেশিনে লিখবেন, তখন তাঁর কাছ থেকে ওটিপি জানতে চাইবে মেশিন। ওটিপি-টি ততক্ষণে তাঁর মোবাইলে চলে আসবে। সেই ওটিপি বসানোর পরই মিলবে টাকা। এতে গ্রাহকদের জালিয়াতির হাত থেকে অনেকটা রক্ষা করা যাবে বলে মনে করছে ব্যাঙ্ক।