Coronavirus Cases In India: ভারতের মোট কোভিড রোগীর সংখ্যা ছাড়ালো ১ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজারের গণ্ডী
২২ হাজার ২৭৩ জন নতন আক্রান্তকে নিয়ে ভারতে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা (Coronavirus Cases In India) এখন ১ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজার ১১৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনার বলি ২৫১ জন। ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনার মৃত্যু মিছিলে শামিল ১ লাখ ৪৭ হাজার ৩৪৩ জন। এমনিতে দৈনিক আক্রান্তের তুলনায় দৈনিক সুস্থতার হার সবসময় বেশিই থাকত যা মহামারী পরিস্থিতিতে ইতিবাচক লক্ষণ। তবে আজ শনিবারের চিত্রটা একেবারেই ভিন্ন। এদিন সংখ্যার নিরিখে দৈনিক আক্রান্তের থেকে মাত্র ১ জন বেশি সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
নতুন দিল্লি, ২৬ ডিসেম্বর: ২২ হাজার ২৭৩ জন নতন আক্রান্তকে নিয়ে ভারতে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা (Coronavirus Cases In India) এখন ১ কোটি ১ লাখ ৬৯ হাজার ১১৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনার বলি ২৫১ জন। ভারতে এখনও পর্যন্ত করোনার মৃত্যু মিছিলে শামিল ১ লাখ ৪৭ হাজার ৩৪৩ জন। এমনিতে দৈনিক আক্রান্তের তুলনায় দৈনিক সুস্থতার হার সবসময় বেশিই থাকত যা মহামারী পরিস্থিতিতে ইতিবাচক লক্ষণ। তবে আজ শনিবারের চিত্রটা একেবারেই ভিন্ন। এদিন সংখ্যার নিরিখে দৈনিক আক্রান্তের থেকে মাত্র ১ জন বেশি সুস্থ হয়ে উঠেছেন। যদিও এদিনও কমল অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা। আরও পড়ুন-Dilip Ghosh: ‘যেদিন সত্যি সত্যি মারতে শুরু করব, ব্যান্ডেজ বাঁধার জায়গা পাবে না’, সাতসকালেই তৃণমূলকে হুমকি দিলীপ ঘোষের
এদিকে যতই অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা কমুক না কেন, দৈনিক সুস্থতার হার এমনভাবে কমে যাওয়ায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের চিন্তায় ফেলেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২২ হাজার ২৭৪ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৯৭ লাখ ৪০ হাজার ১০৮ জন। এই মুহূর্তে দেশে সুস্থতার হার ৯৫.৭১ শতাংশ। এই মুহূর্তে দেশে অ্যাকটিভ রোগী ২ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৭ জন। এই মুহূর্তে দেশে সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্ত রয়েছে মহারাষ্ট্রে। তারপর কর্ণাটক, তৃতীয় স্থানে অন্ধ্রপ্রদেশ। চতুর্থ স্থানে তামিলনাড়ু। পঞ্চম স্থানে দিল্লি, ৬ নম্বরে উত্তরপ্রদেশ। ক্রিসমাস ও বর্ষবরণের আগে রাজ্যেও সংক্রমণের গতি বেশ খানিকটা কম। তবে দৈনিক মৃত্যু চিন্তা বাড়াচ্ছে। টেস্টের উপর যে কিছুটা হলেও সংক্রমণ বাড়া-কমা নির্ভর করছে, এ কথা বলাই বাহুল্য। শুক্রবার রাজ্যে টেস্ট স্বাভাবিক হলেও নিয়ন্ত্রণ নাগালের মধ্যেই রয়েছে। তবে, যেভাবে বড়দিনে রাস্তায় নেমেছে মানুষ, তাতে সংক্রমণ বাড়ার আশঙ্কা করছেন অনেক বিশেষজ্ঞই।
বড়দিন উপলক্ষে সেন্ট পলস ক্যাথিড্রালে ভিড় জমলেও দুপুর দুটোর পর কোভিড বিধির কথা মাথায় রেখে সংক্রমণ এড়াতে বন্দ করে দেওয়া হয় চার্চ। তবে সন্ধে হতে না হতেই মানুষের ঢল নামে পার্কস্ট্রিটে। সেই চিত্র দেখলে কে বলবে করোনাকালে সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং অবশ্য পালনীয়। স্বাভাবিক ভাবেই গতরাতের জনারণ্যের চিত্র রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরকে চিন্তায় ফেলেছে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)