Indian Army To Stock Weapons, Ammo For 15-day War: ১৫ দিনের যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ মজুত করছ সেনা
চিনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত ভারতীয় সেনার (Indian Army)। ১৫ দিনের তীব্র যুদ্ধের জন্য অস্ত্র (Weapons) ও গোলাবারুদ মজুদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। জানা যাচ্ছে, প্রতিরক্ষা বাহিনীকে এই বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Minisrty)। বাহিনী সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ কেনার জন্য ৫০,০০০ কোটি টাকা ব্যয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। পূর্ব লাদাখে চিনের সঙ্গে চলমান সংঘাতের জন্য সেনার তিন বাহিনীকে জরুরি আর্থিক ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই ক্ষমতা ব্যবহার করে বাহিনী দেশ ও বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ও জরুরি সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ কিনতে পারবে।
নতুন দিল্লি, ১৩ ডিসেম্বর: চিনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাতের মধ্যেই বড় সিদ্ধান্ত ভারতীয় সেনার (Indian Army)। ১৫ দিনের তীব্র যুদ্ধের জন্য অস্ত্র (Weapons) ও গোলাবারুদ মজুদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। জানা যাচ্ছে, প্রতিরক্ষা বাহিনীকে এই বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Minisrty)। বাহিনী সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ কেনার জন্য ৫০,০০০ কোটি টাকা ব্যয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে। পূর্ব লাদাখে চিনের সঙ্গে চলমান সংঘাতের জন্য সেনার তিন বাহিনীকে জরুরি আর্থিক ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই ক্ষমতা ব্যবহার করে বাহিনী দেশ ও বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ও জরুরি সরঞ্জাম ও গোলাবারুদ কিনতে পারবে।
আগে ১০ দিন তীব্র যুদ্ধের জন্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ মজুতের সিদ্ধান্ত ছিল। এখন তা বাড়িয়ে নূন্যতম ১৫ দিন করা হচ্ছে। এর লক্ষ্য হল চিন ও পাকিস্তান উভয়ের সাথে দ্বি-মুখী যুদ্ধের জন্য প্রতিরক্ষা বাহিনীকে প্রস্তুত রাখা। সরকারি সূত্র জানিয়েছে, "শত্রুদের সঙ্গে ১৫ দিনের তীব্র যুদ্ধ করার জন্য এখন বেশ কয়েকটি অস্ত্র ব্যবস্থা ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করা হচ্ছে।" সূত্র জানিয়েছে যে প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য মজুত বাড়ানোর প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে কয়েকদিন আগে। আরও পড়ুন: 2001 Parliament Attack Anniversary: সংসদে জঙ্গি হামলার ১৯ বছর, শহিদদের শ্রদ্ধা নরেন্দ্র মোদির
বহু বছর আগে সশস্ত্র বাহিনী ৪০ দিন তীব্র যুদ্ধের জন্য গোলাবারুদ মজুত করত। তবে রাখার সমস্যা ও যুদ্ধের পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে তা ১০ দিনে নামিয়ে আনা হয়েছিল। উরি হামলার পরে বোঝা গেল যে অস্ত্র ও গোলাবারুদ মজুত কম ছিল। তৎকালীন মনোহর পারিক্করের নেতৃত্বাধীন প্রতিরক্ষা মন্ত্রক তিনি বাহিনীর আর্থিক ক্ষমতা ১০০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ৫০০ কোটি করে দেয়। যুদ্ধের জন্য কাজে লাগতে পারে এমন কোনও সরঞ্জাম কেনার জন্য এই তিন বাহিনীকে আরও ৩০০ কোটি টাকা খরচের ক্ষমতাও দেওয়া হয়েছিল। সেই ক্ষমতা ব্যবহার করে প্রতিরক্ষা বাহিনী অনেকগুলি স্পেয়ার, অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র এবং সিস্টেম কিনেছে। এছাডা়ও ট্যাঙ্ক এবং আর্টিলারির জন্য প্রচুর পরিমাণে ক্ষেপণাস্ত্র এবং গোলাবারুদ সংগ্রহ করা হয়েছে সন্তোষজনক পরিমাণে।