Cyclon Amphan: আগামী কয়েক ঘণ্টায় ভয়াবহ আকার নেবে ঘূর্ণিঝড় আমফান, পশ্চিমবঙ্গেই বেশি ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা

আগামী ৬ ঘণ্টার মধ্যে বিপুল শক্তি সঞ্চয় করে ফেলবে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় আমফান (Cyclon Amphan)। এমনটাই জানালো দিল্লির মৌসম ভবন। তারপর ১২০-১৪০ কিলোমিটার বেগে ওড়িশার পারাদ্বীপ ও পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে বয়ে যাবে। অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় ওড়িশায় প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ঝোড়ো হাওয়া, বৃষ্টির পাশাপাশি আগামী দু-তিনদিন উত্তাল থাকবে সমুদ্র। ফলে সতর্ক প্রশাসন। মত্স জীবীদের সমুদ্র থেকে অবিলম্বে ফিরতে বলা হয়েছে। পুরীতে সমুদ্রবর্তী সব দোকান আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। সৈকতে চলছে মাইকিং। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যে পৌঁছেছে এনডিআরএফের দল। পুরী, ভুবনেশ্বর, জাজপুর, ময়ুরভঞ্জ সহ একাধিক জায়গায় মোতায়েন এনডিআরএফের ১০টি টিম।

সাইক্লোন (Photo Credits: Wikimedia Commons)

নতুন দিল্লি, ১৮ মে: আগামী ৬ ঘণ্টার মধ্যে বিপুল শক্তি সঞ্চয় করে ফেলবে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় আমফান (Cyclon Amphan)। এমনটাই জানালো দিল্লির মৌসম ভবন। তারপর ১২০-১৪০ কিলোমিটার বেগে ওড়িশার পারাদ্বীপ ও পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে বয়ে যাবে। অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় ওড়িশায় প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ঝোড়ো হাওয়া, বৃষ্টির পাশাপাশি আগামী দু-তিনদিন উত্তাল থাকবে সমুদ্র। ফলে সতর্ক প্রশাসন। মত্‍সজীবীদের সমুদ্র থেকে অবিলম্বে ফিরতে বলা হয়েছে। পুরীতে সমুদ্রবর্তী সব দোকান আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। সৈকতে চলছে মাইকিং। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ইতিমধ্যে পৌঁছেছে এনডিআরএফের দল। পুরী, ভুবনেশ্বর, জাজপুর, ময়ুরভঞ্জ সহ একাধিক জায়গায় মোতায়েন এনডিআরএফের ১০টি টিম।

বুধবার সন্ধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের দিঘা এবং বাংলাদেশের হাতিয়ার মাঝখান দিয়ে স্থলভূমিতে ঢুকতে পারে আমফান। বর্ষা এ দিনই আন্দামানে পৌঁছেছে। আগামী কয়েক দিনে আন্দামানের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়বে সে। আবহবিজ্ঞানীরা জানান, সমুদ্রে জলতলের উষ্ণতা ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হলেই তা ঘূর্ণিঝড় তৈরিতে সাহায্য করে। বঙ্গোপসাগরের জলের উষ্ণতা তার থেকে বেশ কিছুটা বেশি হওয়ায় আমপানের শক্তি দ্রুত বেড়েছে। আমপান উপকূলের কাছে এসে কিছুটা শক্তি খোয়াবে। তার ফলে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় হিসেবে সে স্থলভূমিতে প্রবেশ করবে। আরও পড়ুন-Cyclone Amphan: ঘুর্ণিঝড় আমফানের প্রভাবে মঙ্গলবার থেকে কলকাতা সহ ৭ জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

বিপর্যয় মোকাবিলার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে রাজ্যে। উপকূলরক্ষী বাহিনীও প্রস্তুত। জলপথ ও আকাশপথে নজরদারি চলছে। মাইকে প্রচার চলছে দিঘা, রামনগর, মন্দারমণি-সহ উপকূলবর্তী এলাকায়। ৪৩টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র, ৩০টি বন্যাত্রাণ কেন্দ্র এবং প্রতিটি কেন্দ্রের কাছাকাছি তিনটি স্কুলবাড়ি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে-সব বন্যাত্রাণ কেন্দ্রে নিভৃতবাসের ব্যবস্থা হয়েছে, সেগুলি বাদ দিয়ে অন্যত্র এই আয়োজন হচ্ছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলের (এনডিআরএফ) ৩২ জন সদস্য এ দিন দিঘায় পৌঁছেছেন। অসামরিক প্রতিরক্ষার দল থাকছে দিঘা ও হলদিয়ায়। জেলার সব ব্লকে শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে। বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের জেলা আধিকারিক মৃত্যুঞ্জয় হালদার বলেন, ‘‘সব রকমের প্রস্তুতি রয়েছে।’’

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now
Advertisement


Advertisement
Advertisement
Share Now
Advertisement