Gurugram Shocker: অনবরত কান্না, ১৩ মাসের শিশুকে নৃশংসভাবে মার ১৫ বছরের কেয়ারটেকারের

অনবরত কাঁদার জন্য ১৩ মাসের শিশুকে মার ১৫ বছরের কেয়ারটেকারের (Caretaker)। হরিয়ানার গুরুগ্রাম (Gurugram) জেলার ঘটনা। শিশুটির শরীরে একাধিক আঘাত হয়েছে, ভেঙে গেছে পাঁজরের হাড়। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে। নাবালিকা কেয়ারটেকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনবরত কাঁদার জন্য মেয়েটি তার হাত ও পায় দিয়ে শিশুটিকে আঘাত করে। শিশুটির ক্রমাগত কান্নার কারণে সে বিরক্ত হয়েছিল। শিশুটি গুরুতর আহত হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, তিন মাস আগে মেয়েটিকে কাজে রাখা হয়। ১৫ মার্চ শিশুর বাবা ও মা সাময়িক বাড়ির বাইরে গেছিলেন মেয়েটির ভরসায়। তারপরই এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। এক ঘণ্টা পরে দম্পতি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁদের সন্তান কেঁদেই চলেছে। এরপরই দম্পতি বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে আর্টেমিস হাসপাতালে রেফার করে দেওয়া হয়।

Crime | Representational Image (Photo Credits: Pixabay)

গুরুগ্রাম, ১৮ মার্চ: অনবরত কাঁদার জন্য ১৩ মাসের শিশুকে মার ১৫ বছরের কেয়ারটেকারের (Caretaker)। হরিয়ানার গুরুগ্রাম (Gurugram) জেলার ঘটনা। শিশুটির শরীরে একাধিক আঘাত হয়েছে, ভেঙে গেছে পাঁজরের হাড়। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অবস্থা গুরুতর বলে জানা গেছে। নাবালিকা কেয়ারটেকারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনবরত কাঁদার জন্য মেয়েটি তার হাত ও পায় দিয়ে শিশুটিকে আঘাত করে। শিশুটির ক্রমাগত কান্নার কারণে সে বিরক্ত হয়েছিল। শিশুটি গুরুতর আহত হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, তিন মাস আগে মেয়েটিকে কাজে রাখা হয়। ১৫ মার্চ শিশুর বাবা ও মা সাময়িক বাড়ির বাইরে গেছিলেন মেয়েটির ভরসায়। তারপরই এই ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। এক ঘণ্টা পরে দম্পতি বাড়ি ফিরে দেখেন তাঁদের সন্তান কেঁদেই চলেছে। এরপরই দম্পতি বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে আর্টেমিস হাসপাতালে রেফার করে দেওয়া হয়।

থানায় অভিযোগ দায়ের করে শিশুটির বাবা জানিয়েছেন, তাঁর বাচ্চার পাঁজরের চারটি হাড় ভেঙেছে। এছাড়াও প্লীহা, অগ্ন্যাশয়, কিডনি এবং লিভারে আঘাত পেয়েছে। এফআইআর-এ বলা হয়েছে শিশুটির মুখ এবং তল পেটে আঘাত রয়েছে। আরও পড়ুন: Coronavirus Cases In India: বাড়ল সংক্রমণ, ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত ৩৫,৮৭১

স্থানীয় থানার পুলিশ আধিকারিক পবন কুমার বলেন, শিশুর বাবা শহরের একটি রিয়েল এস্টেট ডেভলপমেন্ট ফার্মে কাজ করেন। মেয়েটিকে মারধর করার পরে শিশুটি গুরুতর আহত হয়েছে। শিশুটিকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং তার চিকিৎসা চলছে। এখনও তার অবস্থা গুরুতর। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৭, ৩২৩ ও ৩২৫ ধানায় নাবালিকার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। তাকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।



@endif